Tuesday, March 19, 2013
Monday, March 18, 2013
বিসিএস প্রস্তুতি-৩
বাংলাদেশ বিষয়াবলী এবং বিজ্ঞান
ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত জেলা – ৩০ টি
দহগ্রাম ছিটমহল যে জেলায় অবস্থিত –লালমনিরহাট
বাংলাদেশের পাহাড় শ্রেণীর ভূমিরুপ হচ্ছে –টারশিয়ারী যুগের
ভারতের সাথে বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য -৫১৩৮ কিলোমিটার
বাংলাদেশের ভিতরে ভারতের ছিটমহল আছে -১১১টি
বাঙ্গালী জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে – অস্ট্রিক জাতি থেকে
প্রাচীন পুন্ড্রনগর অবস্থিত –মহাস্থানগড়
পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিহার যে নামে পরিচিত ছিল – সোমপুর বিহার
সর্বপ্রথম দেশবাচক শব্দ ‘বাংলা’ যে গ্রন্থে ব্যবহৃত হয় – ‘আইন-ই-আকবরী’
সুলতানী আমলে বাংলার রাজধানী ছিল –গৌড়
গৌড়ের সোনা মসজিদটি নির্মাণ করেন – আলাউদ্দিন হোসেন শাহ
সমগ্র বাংলা ভাষাভাষীদের অঞ্চল ‘বাঙ্গালাহ’ নামে পরিচিত হয়ে উঠে – শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহের আমলে
বাংলাদেশকে ‘ধনসম্পদ পূর্ণ নরক’ বলে অভিহিত করেন –ইবনে বতুতা
ঢাকায় সুবা বাংলার রাজধানী স্থাপিত হয় – ১৬১০ সালে
বাংলার রাজধানী হিসেবে সোনারগাঁওয়ের পত্তন করেন- ঈসা খাঁ
বাংলার রাজধানী ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে স্থানান্তর করেন – নবাব মুর্শিদকুলি খান
বাংলায় ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে প্রথম বাংলায় আসে – পর্তুগীজরা
‘ছিয়াত্তরের মন্বন্তর’ নামক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ ঘটে – ১১৭৬ সালে
বাংলাদেশের জাতীয় বৃক্ষ – আম
বাংলাদেশের যে উপ-জাতির পারিবারিক কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক – গারো ও খাসিয়া
বাংলাদেশে একাডেমিক কার্যক্রম চালুকৃত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় – ৩২ টি
বাংলাদেশের বিচার বিভাগ নির্বাহী বিভাগ হতে পৃথক হয় – ১ নভেম্বর ২০০৭
বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ৭ মার্চ ১৯৭৩
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র জারি করা হয় – ১০ এপ্রিল ১৯৭১
বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম ইউনিয়ন পরিষদ – সেন্টমার্টিন
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয় গঠিত হয় -২০০১ সালে
‘পঞ্চাশের মন্বন্তর’ হয়েছিল – ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে
বাংলায় ফরায়েজী আন্দোলনের উদ্যোক্তা ছিলেন – হাজী শরিয়ত উল্লাহ
অবিভক্ত বাংলার শেষ মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন – হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
বাংলাদেশ কে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম দেশ – ভারত
স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রথম স্পীকার – মোহাম্মদ উল্লাহ
বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গঠিত – ১৩৭
উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র – ট্যাকোমিটার
কাজ করার সামর্থকে বলে – শক্তি
বলের আন্তর্জাতিক একক –নিউটন
সময়ের সাথে অসম বেগের পরিবর্তনের হারকে বলা হয়- ত্বরণ
অভিকর্ষ হলো বস্তুর উপর – কেন্দ্রমুখী বল
বায়ুমন্ডল পৃথিবীর সাথে আবর্তিত হচ্ছে- পৃথিবীর কেন্দ্রীয় আকর্ষণে আকৃষ্ট হয়ে
কাজের একক –জুল
বরফ পানিতে ভাসে কারণ – বরফের ঘনত্ব পানির তুলনায় কম
রাডারে যে তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ ব্যবহার করা হয় তার নাম – মাইক্রোওয়েব
তাপ প্রয়োগে সবচেয়ে বেশী প্রসারিত হয় –বায়বীয় পদার্থ
যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে বলে – দর্পণ
যদি পানির PH এর মান ৭ হয়, তবে তা – নিরপেক্ষ পানি
ফল পাকানোর জন্য দায়ী – ইথিলিন
কাঁদুনে গ্যাসের অপর নাম – ক্লোরোপিক্রিন
সালোকসংশ্লেষন সবচেয়ে বেশী হয় – লাল আলোতে
‘ইস্ট’- এক ধরনের ছত্রাক
ধানের পরাগায়ন হয় – বাতাসের মাধ্যমে
ডেঙ্গু জ্বরের বাহক – এডিস মশা
বিসিজি টিকা ব্যবহার করা হয় যক্ষা রোগ প্রতিরোধ করার জন্য
মুক্তা হল ঝিনুকের প্রদাহের ফল
যে রক্তের গ্রুপকে সর্বজনীন দাতা বলা হয় – ‘ও’ গ্রুপ
টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম – মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট
পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনের অনুপাত – ১ : ২
ইরাটম হচ্ছে – উন্নত জাতের ধান
মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কনা যা রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে তাকে বলে – পরমানু
সবচেয়ে হালকা ধাতু –লিথিয়াম
বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি এবং হিটারে ব্যবহৃত হয় –নাইক্রোম তার
ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত জেলা – ৩০ টি
দহগ্রাম ছিটমহল যে জেলায় অবস্থিত –লালমনিরহাট
বাংলাদেশের পাহাড় শ্রেণীর ভূমিরুপ হচ্ছে –টারশিয়ারী যুগের
ভারতের সাথে বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য -৫১৩৮ কিলোমিটার
বাংলাদেশের ভিতরে ভারতের ছিটমহল আছে -১১১টি
বাঙ্গালী জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে – অস্ট্রিক জাতি থেকে
প্রাচীন পুন্ড্রনগর অবস্থিত –মহাস্থানগড়
পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিহার যে নামে পরিচিত ছিল – সোমপুর বিহার
সর্বপ্রথম দেশবাচক শব্দ ‘বাংলা’ যে গ্রন্থে ব্যবহৃত হয় – ‘আইন-ই-আকবরী’
সুলতানী আমলে বাংলার রাজধানী ছিল –গৌড়
গৌড়ের সোনা মসজিদটি নির্মাণ করেন – আলাউদ্দিন হোসেন শাহ
সমগ্র বাংলা ভাষাভাষীদের অঞ্চল ‘বাঙ্গালাহ’ নামে পরিচিত হয়ে উঠে – শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহের আমলে
বাংলাদেশকে ‘ধনসম্পদ পূর্ণ নরক’ বলে অভিহিত করেন –ইবনে বতুতা
ঢাকায় সুবা বাংলার রাজধানী স্থাপিত হয় – ১৬১০ সালে
বাংলার রাজধানী হিসেবে সোনারগাঁওয়ের পত্তন করেন- ঈসা খাঁ
বাংলার রাজধানী ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে স্থানান্তর করেন – নবাব মুর্শিদকুলি খান
বাংলায় ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে প্রথম বাংলায় আসে – পর্তুগীজরা
‘ছিয়াত্তরের মন্বন্তর’ নামক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ ঘটে – ১১৭৬ সালে
বাংলাদেশের জাতীয় বৃক্ষ – আম
বাংলাদেশের যে উপ-জাতির পারিবারিক কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক – গারো ও খাসিয়া
বাংলাদেশে একাডেমিক কার্যক্রম চালুকৃত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় – ৩২ টি
বাংলাদেশের বিচার বিভাগ নির্বাহী বিভাগ হতে পৃথক হয় – ১ নভেম্বর ২০০৭
বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ৭ মার্চ ১৯৭৩
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র জারি করা হয় – ১০ এপ্রিল ১৯৭১
বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম ইউনিয়ন পরিষদ – সেন্টমার্টিন
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয় গঠিত হয় -২০০১ সালে
‘পঞ্চাশের মন্বন্তর’ হয়েছিল – ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে
বাংলায় ফরায়েজী আন্দোলনের উদ্যোক্তা ছিলেন – হাজী শরিয়ত উল্লাহ
অবিভক্ত বাংলার শেষ মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন – হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
বাংলাদেশ কে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম দেশ – ভারত
স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রথম স্পীকার – মোহাম্মদ উল্লাহ
বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গঠিত – ১৩৭
উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র – ট্যাকোমিটার
কাজ করার সামর্থকে বলে – শক্তি
বলের আন্তর্জাতিক একক –নিউটন
সময়ের সাথে অসম বেগের পরিবর্তনের হারকে বলা হয়- ত্বরণ
অভিকর্ষ হলো বস্তুর উপর – কেন্দ্রমুখী বল
বায়ুমন্ডল পৃথিবীর সাথে আবর্তিত হচ্ছে- পৃথিবীর কেন্দ্রীয় আকর্ষণে আকৃষ্ট হয়ে
কাজের একক –জুল
বরফ পানিতে ভাসে কারণ – বরফের ঘনত্ব পানির তুলনায় কম
রাডারে যে তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ ব্যবহার করা হয় তার নাম – মাইক্রোওয়েব
তাপ প্রয়োগে সবচেয়ে বেশী প্রসারিত হয় –বায়বীয় পদার্থ
যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে বলে – দর্পণ
যদি পানির PH এর মান ৭ হয়, তবে তা – নিরপেক্ষ পানি
ফল পাকানোর জন্য দায়ী – ইথিলিন
কাঁদুনে গ্যাসের অপর নাম – ক্লোরোপিক্রিন
সালোকসংশ্লেষন সবচেয়ে বেশী হয় – লাল আলোতে
‘ইস্ট’- এক ধরনের ছত্রাক
ধানের পরাগায়ন হয় – বাতাসের মাধ্যমে
ডেঙ্গু জ্বরের বাহক – এডিস মশা
বিসিজি টিকা ব্যবহার করা হয় যক্ষা রোগ প্রতিরোধ করার জন্য
মুক্তা হল ঝিনুকের প্রদাহের ফল
যে রক্তের গ্রুপকে সর্বজনীন দাতা বলা হয় – ‘ও’ গ্রুপ
টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম – মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট
পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনের অনুপাত – ১ : ২
ইরাটম হচ্ছে – উন্নত জাতের ধান
মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কনা যা রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে তাকে বলে – পরমানু
সবচেয়ে হালকা ধাতু –লিথিয়াম
বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি এবং হিটারে ব্যবহৃত হয় –নাইক্রোম তার
বিসিএস প্রস্তুতি-২
সাধারণ জ্ঞান
১. বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন কোনটি?
ক) সোমালিয়া খ) পাকিস্তান গ) আফগানিস্তান ঘ) মিয়ানমার
৩. বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রতিবছর কত লাখ করে বৃদ্ধি পাচ্ছে?
ক) ২০ লাখ খ) ২৫ লাখ গ) ১৫ লাখ ঘ) ৩৫ লাখ
৪. মালয়েশিয়ার জাতীয় আয়ের কত শতাংশ রাবার থেকে আসে?
ক) ৪০% খ) ৮৫% গ) ৭৫% ঘ) ৬৫%
৫. ‘জিরো গ্রাউন্ড’ কোথায় অবস্থিত?
ক) লন্ডনে খ) নিউইয়র্কে গ) টরন্টোতে ঘ) মুম্বাইয়ে
৬. ‘ল্যারি কিং’ কে?
ক) একজন ফুটবলার খ) একজন সাংবাদিক গ) একজন বেসবল খেলোয়াড় ঘ) একজন অভিনেতা
৭. বাংলাদেশে প্রতি ১১ সেকেন্ডে কতজন নবজাতকের জন্ম হচ্ছে?
ক) ১ জন খ) ২ জন গ) ১১ জন ঘ) ২১ জন
৮. বাংলাদেশে কত শতাংশ মানুষ এখনো দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে?
ক) ৪০% খ) ৩৫% গ) ৪৮% ঘ) ৫৪%
৯. বাংলাদেশে বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমাণ কত ডেসিমেল?
ক) ২৫ খ) ১৪ গ) ২১ ঘ) ২৭
১০. বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ কোনটি?
ক) মহেশখালী খ) হাতিয়া গ) সন্দ্বীপ ঘ) সেন্ট মার্টিন
১১. বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা কোনটি?
ক) দিনাজপুর খ) রংপুর গ) পঞ্চগড় ঘ) কুড়িগ্রাম
১২. বাংলাদেশে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয় কবে?
ক) ২১ ফেব্রুয়ারি খ) ১৪ ডিসেম্বর গ) ৭ মার্চ ঘ) ১৬ ডিসেম্বর
১৩. গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড কে নির্মাণ করেন?
ক) শেরশাহ খ) সম্রাট আকবর গ) সম্রাট বাবর ঘ) ঈশা খাঁ
১৪. সুন্দরবন আসলে কোন ধরনের বন?
ক) রেইন ফরেস্ট খ) ম্যানগ্রোভ গ) পত্রহরিৎ ঘ) কনিয়ার
১৫. পাটের জিনোম কার নেতৃত্বে আবিষ্কৃত হয়েছে?
ক) মাকসুদুল আলম খ) স্টিফেন হকিং গ) গ্রেগর জোহান মেন্ডেল ঘ) আবেদ চৌধুরী
১৬. বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান কী?
ক) সালফার খ) কার্বন গ) মিথেন ঘ) নিয়ন
১৭. MICR কী?
ক) মাইক্রো ইন্ডাস্ট্রি কোম্পানি রিফর্ম খ) ম্যাগনেটিক ইঙ্ক ক্যারেক্টর রিকগনিশন গ) মাক্রো ইনডিপেনডেন্ট কোম্পানি ঘ) কোনোটি নয়
১৮. শালবন বিহার কোথায়?
ক) কুষ্টিয়ায় খ) কুমিল্লায় গ) কুড়িগ্রামে ঘ) সাভারে
১৯. ওজোন স্তরের ফাটলের জন্য কোন গ্যাস দায়ী?
ক. ক্লোরোফ্লোরো কার্বন খ. কার্বন ডাইঅক্সাইড গ. অক্সিজেন ঘ. মিথেন
২০. নাইট্রোজেন গ্যাস থেকে কোন সার প্রস্তুত করা হয়?
ক. টিএসপি খ. ইউরিয়া গ. পটাশ ঘ. সবুজ সার
২১. কত তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি?
ক. ০° সেন্টিগ্রেড খ. ১০° সেন্টিগ্রেড গ. ৪° সেন্টিগ্রেড ঘ. ১০০° সেন্টিগ্রেড
২২. কোনটি তেজস্ক্রিয় পদার্থ নয়?
ক. ইউরেনিয়াম খ. প্লুটোনিয়াম গ. লৌহ ঘ. নেপচুনিয়াম
২৩. ‘টলেমি’ কী ছিলেন?
ক. দার্শনিক খ. সেনাপতি গ. সম্রাট ঘ. জ্যোতির্বিদ
২৪. কিসের সাহায্যে সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয়?
ক) প্রতিফলন খ) প্রতিধ্বনি গ. প্রতিসরণ ঘ. প্রতিসরাঙ্ক
২৫. কাজ করার সামর্থ্যকে কী বলে?
ক) ক্ষমতা খ. কার্য ক্ষমতা গ. বল ঘ. শক্তি
২৬. সংকর ধাতু পিতলের উপদান কী?
ক) তামা+টিন খ. তামা+দস্তা গ. তামা+নিকেল ঘ. তামা+লৌহ
২৭. শৈবাল কোন জাতীয় উদ্ভিদ?
ক. স্বভোজী গ. পরভোজী গ. পরাশ্রয়ী ঘ. মৃতজীবী
২৮. কাচ তৈরির প্রধান কাঁচামাল কী?
ক. জিপসাম খ. সিলিকা গ. চুনাপাথর ঘ. পাথর
২৯. কোথায় সাঁতার কাটা সহজ?
ক. পুকুরে খ. খরস্রোতা নদীতে গ. সাগরে ঘ. হ্রদে
৩০. ভূপৃষ্ঠে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় কী?
ক) নাইট্রোজেন খ. কার্বন গ. সালফার ঘ. অক্সিজেন
৩১. পানির গভীরতা মাপার একক কী?
ক. বেল খ. ফ্যাদম গ. নটিক্যাল ঘ. ক্যারেট
৩২. শব্দের তীক্ষ্নতা মাপা হয় কী দিয়ে?
ক. ক্যালরি খ. জুল গ. ডেসিবল ঘ. অ্যাম্পিয়ার
৩৩. কম্পিউটারের জনক কে?
ক. অ্যাবাকাস খ. আইনস্টাইন গ. স্টিফেন হকিং ঘ. চার্লস ব্যাবেজ
৩৪. নিউট্রন কে আবিষ্কার করেন?
ক. চ্যাডউইক খ. নিউটন গ. রাদারফোর্ড ঘ. রন্টজেন
৩৫. উড পেনসিলের শিস কিসের তৈরি?
ক) সালফার খ. কার্বন গ. গ্রাফাইট ঘ. কপার
৩৬. সবচেয়ে শক্ত ধাতু কোনটি?
ক. ইস্পাত খ. হীরক গ. গ্রানাইট ঘ. পিতল
৩৭. মিউকর কী?
ক. একটি ছত্রাক খ. একটি শৈবাল গ. একটি ফার্ন ঘ. একটি ব্যাকটেরিয়া
৩৮. বাংলাদেশে কর্মক্ষম লোকের সংখ্যা কত?
(ক) ৪৫ শতাংশ (খ) ৫০ শতাংশ (গ) ৫৫ শতাংশ (ঘ) ৬০ শতাংশ
৩৯. অ্যান্টিবডি উৎপাদনে মুখ্য ভূমিকা পালন করে কোনটি?
(ক) শর্করা (খ) ভিটামিন (গ) খনিজ লবণ (ঘ) আমিষ
৪০. দেশলাই শিল্পে কোন ধরনের ফসফরাস ব্যবহূত হয়?
(ক) শ্বেত ফসফরাস (খ) লোহিত ফসফরাস (গ) অদানাদার ফসফরাস (ঘ) ওপরের সব কটি
৪১. দিনে বাইরে থেকে ভেতর দেখা যায় না, কিন্তু ভেতর থেকে বাইরে দেখা যায় কোন কাচ দ্বারা?
(ক) পাত কাচ (খ) বিম্বিত কাচ (গ) টিন্ডেড প্লেট কাচ (ঘ) প্যাটার্ন বা ছাঁচ কাচ
৪২. জন্ডিস রোগ নিচের কোনটি দ্বারা বাহিত?
(ক) বাতাস (খ) পানি (গ) পাখি (ঘ) খাবার
৪৩. আলেয়া কী?
(ক) মিথেন গ্যাস ও অক্সিজেনের দহনে সৃষ্ট আগুনের আলো (খ) ভূতের মুখনিঃসৃত আগুন (গ) হারিকেনের আলো
৪৪. কোষের প্রাণকেন্দ্র বলা হয় কাকে?
(ক) মাইটোকন্ড্রিয়াকে (খ) ক্রোমোসোমকে (গ) নিউক্লিয়াসকে (ঘ) প্রোটোপ্লাজমকে
৪৫. এক চা চামচ উর্বর মাটিতে কতটি ব্যাকটেরিয়া বাস করে?
(ক) প্রায় ৫-৬ কোটি (খ) প্রায় ১০-১২ লাখ (গ) প্রায় ১০-১২ কোটি (ঘ) প্রায় ২-৩ কোটি
৪৬. একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে কতটুকু রক্ত থাকে?
(ক) ৩-৪ লিটার (খ) ২-৩ লিটার (গ) ৫-৬ লিটার (ঘ) ৮-১০ লিটার
৪৭. শ্রবণাতীত শব্দের ব্যবহার কোনটি?
(ক) সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় (খ) ডুবোজাহাজের অবস্থান নির্ণয় (গ) ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করা (ঘ) সবগুলো
৪৮. বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মিস্ত্রিরা সাধারণত হাতে কী ব্যবহার করে থাকেন?
(ক) পিতলের দস্তানা (খ) প্লাস্টিকের দস্তানা (গ) রুপার দস্তানা (ঘ) রাবারের দস্তানা
৪৯. ডায়রিয়া হলে রোগীর দেহ থেকে কী বেরিয়ে যায়?
ক) পানি (খ) ভিটামিন ও লবণ (গ) লবণ ও আমিষ (ঘ) পানি ও লবণ
৫০. স্নেহ পদার্থ পরিপাক হয়ে কোনটিতে পরিণত হয়?
(ক) ফ্যাটি এসিড (খ) সেলুলোজ(গ) গ্লাইকোজেন (ঘ) হিমোগ্লোবিন
৫১. ডিমের হলুদ অংশে কী পাওয়া যায়?
(ক) ফসফরাস (খ) গন্ধক (গ) অ্যালুমিনিয়াম (ঘ) লোহা
৫২. কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎ স্থাপনায় বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য—
(ক) জলাধারে পানি জমিয়ে রাখা হয় (খ) বিরাট মোটর বসানো হয়েছে (গ) বিশাল পুকুর নির্মাণ করা হয়েছে (ঘ) জেনারেটরের সাহায্য নেওয়া হয়েছে।
৫৩. খাবার পরিপাকের জন্য নিচের কোনটি অপরিহার্য?
(ক) পানি (খ) হরমোন (গ) লবণ (ঘ) ভিটামিন
৫৪. নিউক্লিয়াসের মধ্যে লম্বা সুতার মতো বস্তুগুলোকে কী বলে?
(ক) মাইটোকন্ড্রিয়া (খ) ক্রোমোসোম (গ) প্লাস্টিড (ঘ) নিউক্লিওপ্লাজম
৫৫. কিসের সাহায্যে ইথানল পুরোপুরি জারিত হয়ে শক্তি, কার্বন ডাইঅক্সাইড ও পানি উৎপন্ন করে?
(ক) গ্লুকোজ (খ) অতিরিক্ত অক্সিজেন (গ) অতিরিক্ত ইথানল (ঘ) অতিরিক্ত পানি
৫৬. হূদ্যন্ত্রের সংকোচনকে বলা হয়—
(ক) সিস্টোল (খ) ডায়াস্টোল (গ) ডায়ালাইসিস (ঘ) থ্রম্বোসিস
৫৭. উত্তাপের ফলে চর্বি ভেঙে কিসে পরিণত হয়?
(ক) ফ্যাটি এসিড (খ) গ্লিসারল (গ) ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারল (ঘ) অ্যামাইনো এসিড।
৫৮. ভিওআইপি কী? ক) ভয়েস ওভার প্রমোশন খ) ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল গ) ভয়েস ওভার ইন্টারন্যাশনাল পলিসি
৫৯. বিশ্বের কত কোটি মানুষ সমুদ্র ও উপকূলীয় প্রাণবৈচিত্র্যের ওপর নির্ভর করে?
ক) ৩০০ খ) ২৫০ গ) ১৫০ ঘ) ৭৫ কোটি
৬০. বিশ্বের পরিবহন খাত থেকে কত শতাংশ কার্বন নিঃসরণ হয়?
ক) ২৩% খ) ২৮% গ) ১২% ঘ) ১৬%
৬১. জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
ক) লন্ডনে খ) কোপেনহেগেনে গ) ক্যালিফোর্নিয়ায় ঘ) ইকুয়েডরে
৬২. পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতশ্রেণী কোনটি?
ক) আন্দিজ খ) হিমালয় গ) রকি ঘ) আল্পস
৬৩. চিরবসন্তের শহরের নাম কী?
ক) ভেনিস খ) কিটো গ) কাশ্মীর ঘ) তিব্বত
৬৪. উত্তম নির্বাচন পদ্ধতি কোনটি?
ক) গোপন ভোট খ) প্রকাশ্য ভোট গ) দলীয় নির্বাচন ঘ) সমঝোতার ভোট
৬৫. প্রতিসরণ কোণ সর্বোচ্চ কত ডিগ্রি হতে পারে?
ক) ৬০° খ) ৯০° গ) ৭০° ঘ) ১৮০°
৬৬. বিদ্যুৎশক্তির বাণিজ্যিক একক কী?
ক) কিলোওয়াট-ঘণ্টা খ) ওহম গ) জুল ঘ) ওয়াট
৬৭. পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম মহাদেশ কোনটি?
ক) ইউরোপ খ) উত্তর আমেরিকা গ) অস্ট্রেলিয়া ঘ) আফ্রিকা
৬৮. ‘পৃথিবীর রুটির ঝুড়ি’ কোথায় অবস্থিত?
ক) এশিয়ায় খ) কানাডার দক্ষিণাংশ ও যুক্তরাষ্ট্রের উত্তরাংশে গ) মিসর ও লেবাননে ঘ) আফ্রিকায়
৬৯. ‘লা-প্লাটা’ কী?
ক) পর্বত খ) হ্রদ গ) সমভূমি ঘ) নদী
৭০ ‘চির বসন্তের শহর’ কোনটি?
ক. কিটো খ. ভিয়েনা গ. রিও ডি জেনিরো ঘ. লণ্ডন
৭১. পৃথিবীর উচ্চতম রাজধানী কোনটি?
ক) লাপাজ খ) বোগোতা গ) লিমা ঘ) বুয়েনস এইরেস
৭২. পৃথিবীর সর্ববৃহৎ মৎস্য চারণক্ষেত্র কোনটি?
ক) গ্লাসগে খ) ডান্ডি গ) ডগার্স ব্যাংক ঘ) ভলগা
৭৩. আন্তর্জাতিক আদালতের সদরদপ্তর কোথায় অবস্থিত?
ক) জেনেভা খ) হেগ গ) মস্কো ঘ) নিউইয়র্ক
৭৪. অর্থনীতিতে নিচের কোনটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা?
ক) ভোগ খ) সঞ্চয় গ) ব্যয় ঘ) আয়
৭৫. ‘ব্রাহ্মসভা’ প্রতিষ্ঠা করেন কে?
ক) মহাত্মা গান্ধী খ) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় গ) রামমোহন রায় ঘ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৭৬. বঙ্গভঙ্গ রদ করেন কে?
ক) সম্রাট পঞ্চম জর্জ খ) জওহরলাল নেহরু গ) সুভাষ চন্দ্র বসু ঘ) শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক
৭৭. ‘ভারত ছাড়’ আন্দোলন শুরু করেন কে?
ক) কায়েদে আযম খ) মহাত্মা গান্ধী গ) জওহরলাল নেহরু ঘ) মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
১. বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন কোনটি?
ক) পিনাক্লিয়েট ডাক্সন খ) বুর্জ খলিফা গ) সিয়ার্স টাওয়ার ঘ) ব্যাংক অব আমেরিকা টাওয়ার
২. ২০১০ সালের ব্যর্থ রাষ্ট্রের তালিকায় শীর্ষস্থানে কোন দেশ?ক) সোমালিয়া খ) পাকিস্তান গ) আফগানিস্তান ঘ) মিয়ানমার
৩. বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রতিবছর কত লাখ করে বৃদ্ধি পাচ্ছে?
ক) ২০ লাখ খ) ২৫ লাখ গ) ১৫ লাখ ঘ) ৩৫ লাখ
৪. মালয়েশিয়ার জাতীয় আয়ের কত শতাংশ রাবার থেকে আসে?
ক) ৪০% খ) ৮৫% গ) ৭৫% ঘ) ৬৫%
৫. ‘জিরো গ্রাউন্ড’ কোথায় অবস্থিত?
ক) লন্ডনে খ) নিউইয়র্কে গ) টরন্টোতে ঘ) মুম্বাইয়ে
৬. ‘ল্যারি কিং’ কে?
ক) একজন ফুটবলার খ) একজন সাংবাদিক গ) একজন বেসবল খেলোয়াড় ঘ) একজন অভিনেতা
৭. বাংলাদেশে প্রতি ১১ সেকেন্ডে কতজন নবজাতকের জন্ম হচ্ছে?
ক) ১ জন খ) ২ জন গ) ১১ জন ঘ) ২১ জন
৮. বাংলাদেশে কত শতাংশ মানুষ এখনো দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে?
ক) ৪০% খ) ৩৫% গ) ৪৮% ঘ) ৫৪%
৯. বাংলাদেশে বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমাণ কত ডেসিমেল?
ক) ২৫ খ) ১৪ গ) ২১ ঘ) ২৭
১০. বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ কোনটি?
ক) মহেশখালী খ) হাতিয়া গ) সন্দ্বীপ ঘ) সেন্ট মার্টিন
১১. বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা কোনটি?
ক) দিনাজপুর খ) রংপুর গ) পঞ্চগড় ঘ) কুড়িগ্রাম
১২. বাংলাদেশে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয় কবে?
ক) ২১ ফেব্রুয়ারি খ) ১৪ ডিসেম্বর গ) ৭ মার্চ ঘ) ১৬ ডিসেম্বর
১৩. গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড কে নির্মাণ করেন?
ক) শেরশাহ খ) সম্রাট আকবর গ) সম্রাট বাবর ঘ) ঈশা খাঁ
১৪. সুন্দরবন আসলে কোন ধরনের বন?
ক) রেইন ফরেস্ট খ) ম্যানগ্রোভ গ) পত্রহরিৎ ঘ) কনিয়ার
১৫. পাটের জিনোম কার নেতৃত্বে আবিষ্কৃত হয়েছে?
ক) মাকসুদুল আলম খ) স্টিফেন হকিং গ) গ্রেগর জোহান মেন্ডেল ঘ) আবেদ চৌধুরী
১৬. বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান কী?
ক) সালফার খ) কার্বন গ) মিথেন ঘ) নিয়ন
১৭. MICR কী?
ক) মাইক্রো ইন্ডাস্ট্রি কোম্পানি রিফর্ম খ) ম্যাগনেটিক ইঙ্ক ক্যারেক্টর রিকগনিশন গ) মাক্রো ইনডিপেনডেন্ট কোম্পানি ঘ) কোনোটি নয়
১৮. শালবন বিহার কোথায়?
ক) কুষ্টিয়ায় খ) কুমিল্লায় গ) কুড়িগ্রামে ঘ) সাভারে
১৯. ওজোন স্তরের ফাটলের জন্য কোন গ্যাস দায়ী?
ক. ক্লোরোফ্লোরো কার্বন খ. কার্বন ডাইঅক্সাইড গ. অক্সিজেন ঘ. মিথেন
২০. নাইট্রোজেন গ্যাস থেকে কোন সার প্রস্তুত করা হয়?
ক. টিএসপি খ. ইউরিয়া গ. পটাশ ঘ. সবুজ সার
২১. কত তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি?
ক. ০° সেন্টিগ্রেড খ. ১০° সেন্টিগ্রেড গ. ৪° সেন্টিগ্রেড ঘ. ১০০° সেন্টিগ্রেড
২২. কোনটি তেজস্ক্রিয় পদার্থ নয়?
ক. ইউরেনিয়াম খ. প্লুটোনিয়াম গ. লৌহ ঘ. নেপচুনিয়াম
২৩. ‘টলেমি’ কী ছিলেন?
ক. দার্শনিক খ. সেনাপতি গ. সম্রাট ঘ. জ্যোতির্বিদ
২৪. কিসের সাহায্যে সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয়?
ক) প্রতিফলন খ) প্রতিধ্বনি গ. প্রতিসরণ ঘ. প্রতিসরাঙ্ক
২৫. কাজ করার সামর্থ্যকে কী বলে?
ক) ক্ষমতা খ. কার্য ক্ষমতা গ. বল ঘ. শক্তি
২৬. সংকর ধাতু পিতলের উপদান কী?
ক) তামা+টিন খ. তামা+দস্তা গ. তামা+নিকেল ঘ. তামা+লৌহ
২৭. শৈবাল কোন জাতীয় উদ্ভিদ?
ক. স্বভোজী গ. পরভোজী গ. পরাশ্রয়ী ঘ. মৃতজীবী
২৮. কাচ তৈরির প্রধান কাঁচামাল কী?
ক. জিপসাম খ. সিলিকা গ. চুনাপাথর ঘ. পাথর
২৯. কোথায় সাঁতার কাটা সহজ?
ক. পুকুরে খ. খরস্রোতা নদীতে গ. সাগরে ঘ. হ্রদে
৩০. ভূপৃষ্ঠে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় কী?
ক) নাইট্রোজেন খ. কার্বন গ. সালফার ঘ. অক্সিজেন
৩১. পানির গভীরতা মাপার একক কী?
ক. বেল খ. ফ্যাদম গ. নটিক্যাল ঘ. ক্যারেট
৩২. শব্দের তীক্ষ্নতা মাপা হয় কী দিয়ে?
ক. ক্যালরি খ. জুল গ. ডেসিবল ঘ. অ্যাম্পিয়ার
৩৩. কম্পিউটারের জনক কে?
ক. অ্যাবাকাস খ. আইনস্টাইন গ. স্টিফেন হকিং ঘ. চার্লস ব্যাবেজ
৩৪. নিউট্রন কে আবিষ্কার করেন?
ক. চ্যাডউইক খ. নিউটন গ. রাদারফোর্ড ঘ. রন্টজেন
৩৫. উড পেনসিলের শিস কিসের তৈরি?
ক) সালফার খ. কার্বন গ. গ্রাফাইট ঘ. কপার
৩৬. সবচেয়ে শক্ত ধাতু কোনটি?
ক. ইস্পাত খ. হীরক গ. গ্রানাইট ঘ. পিতল
৩৭. মিউকর কী?
ক. একটি ছত্রাক খ. একটি শৈবাল গ. একটি ফার্ন ঘ. একটি ব্যাকটেরিয়া
৩৮. বাংলাদেশে কর্মক্ষম লোকের সংখ্যা কত?
(ক) ৪৫ শতাংশ (খ) ৫০ শতাংশ (গ) ৫৫ শতাংশ (ঘ) ৬০ শতাংশ
৩৯. অ্যান্টিবডি উৎপাদনে মুখ্য ভূমিকা পালন করে কোনটি?
(ক) শর্করা (খ) ভিটামিন (গ) খনিজ লবণ (ঘ) আমিষ
৪০. দেশলাই শিল্পে কোন ধরনের ফসফরাস ব্যবহূত হয়?
(ক) শ্বেত ফসফরাস (খ) লোহিত ফসফরাস (গ) অদানাদার ফসফরাস (ঘ) ওপরের সব কটি
৪১. দিনে বাইরে থেকে ভেতর দেখা যায় না, কিন্তু ভেতর থেকে বাইরে দেখা যায় কোন কাচ দ্বারা?
(ক) পাত কাচ (খ) বিম্বিত কাচ (গ) টিন্ডেড প্লেট কাচ (ঘ) প্যাটার্ন বা ছাঁচ কাচ
৪২. জন্ডিস রোগ নিচের কোনটি দ্বারা বাহিত?
(ক) বাতাস (খ) পানি (গ) পাখি (ঘ) খাবার
৪৩. আলেয়া কী?
(ক) মিথেন গ্যাস ও অক্সিজেনের দহনে সৃষ্ট আগুনের আলো (খ) ভূতের মুখনিঃসৃত আগুন (গ) হারিকেনের আলো
৪৪. কোষের প্রাণকেন্দ্র বলা হয় কাকে?
(ক) মাইটোকন্ড্রিয়াকে (খ) ক্রোমোসোমকে (গ) নিউক্লিয়াসকে (ঘ) প্রোটোপ্লাজমকে
৪৫. এক চা চামচ উর্বর মাটিতে কতটি ব্যাকটেরিয়া বাস করে?
(ক) প্রায় ৫-৬ কোটি (খ) প্রায় ১০-১২ লাখ (গ) প্রায় ১০-১২ কোটি (ঘ) প্রায় ২-৩ কোটি
৪৬. একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে কতটুকু রক্ত থাকে?
(ক) ৩-৪ লিটার (খ) ২-৩ লিটার (গ) ৫-৬ লিটার (ঘ) ৮-১০ লিটার
৪৭. শ্রবণাতীত শব্দের ব্যবহার কোনটি?
(ক) সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় (খ) ডুবোজাহাজের অবস্থান নির্ণয় (গ) ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করা (ঘ) সবগুলো
৪৮. বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মিস্ত্রিরা সাধারণত হাতে কী ব্যবহার করে থাকেন?
(ক) পিতলের দস্তানা (খ) প্লাস্টিকের দস্তানা (গ) রুপার দস্তানা (ঘ) রাবারের দস্তানা
৪৯. ডায়রিয়া হলে রোগীর দেহ থেকে কী বেরিয়ে যায়?
ক) পানি (খ) ভিটামিন ও লবণ (গ) লবণ ও আমিষ (ঘ) পানি ও লবণ
৫০. স্নেহ পদার্থ পরিপাক হয়ে কোনটিতে পরিণত হয়?
(ক) ফ্যাটি এসিড (খ) সেলুলোজ(গ) গ্লাইকোজেন (ঘ) হিমোগ্লোবিন
৫১. ডিমের হলুদ অংশে কী পাওয়া যায়?
(ক) ফসফরাস (খ) গন্ধক (গ) অ্যালুমিনিয়াম (ঘ) লোহা
৫২. কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎ স্থাপনায় বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য—
(ক) জলাধারে পানি জমিয়ে রাখা হয় (খ) বিরাট মোটর বসানো হয়েছে (গ) বিশাল পুকুর নির্মাণ করা হয়েছে (ঘ) জেনারেটরের সাহায্য নেওয়া হয়েছে।
৫৩. খাবার পরিপাকের জন্য নিচের কোনটি অপরিহার্য?
(ক) পানি (খ) হরমোন (গ) লবণ (ঘ) ভিটামিন
৫৪. নিউক্লিয়াসের মধ্যে লম্বা সুতার মতো বস্তুগুলোকে কী বলে?
(ক) মাইটোকন্ড্রিয়া (খ) ক্রোমোসোম (গ) প্লাস্টিড (ঘ) নিউক্লিওপ্লাজম
৫৫. কিসের সাহায্যে ইথানল পুরোপুরি জারিত হয়ে শক্তি, কার্বন ডাইঅক্সাইড ও পানি উৎপন্ন করে?
(ক) গ্লুকোজ (খ) অতিরিক্ত অক্সিজেন (গ) অতিরিক্ত ইথানল (ঘ) অতিরিক্ত পানি
৫৬. হূদ্যন্ত্রের সংকোচনকে বলা হয়—
(ক) সিস্টোল (খ) ডায়াস্টোল (গ) ডায়ালাইসিস (ঘ) থ্রম্বোসিস
৫৭. উত্তাপের ফলে চর্বি ভেঙে কিসে পরিণত হয়?
(ক) ফ্যাটি এসিড (খ) গ্লিসারল (গ) ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারল (ঘ) অ্যামাইনো এসিড।
৫৮. ভিওআইপি কী? ক) ভয়েস ওভার প্রমোশন খ) ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল গ) ভয়েস ওভার ইন্টারন্যাশনাল পলিসি
৫৯. বিশ্বের কত কোটি মানুষ সমুদ্র ও উপকূলীয় প্রাণবৈচিত্র্যের ওপর নির্ভর করে?
ক) ৩০০ খ) ২৫০ গ) ১৫০ ঘ) ৭৫ কোটি
৬০. বিশ্বের পরিবহন খাত থেকে কত শতাংশ কার্বন নিঃসরণ হয়?
ক) ২৩% খ) ২৮% গ) ১২% ঘ) ১৬%
৬১. জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
ক) লন্ডনে খ) কোপেনহেগেনে গ) ক্যালিফোর্নিয়ায় ঘ) ইকুয়েডরে
৬২. পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতশ্রেণী কোনটি?
ক) আন্দিজ খ) হিমালয় গ) রকি ঘ) আল্পস
৬৩. চিরবসন্তের শহরের নাম কী?
ক) ভেনিস খ) কিটো গ) কাশ্মীর ঘ) তিব্বত
৬৪. উত্তম নির্বাচন পদ্ধতি কোনটি?
ক) গোপন ভোট খ) প্রকাশ্য ভোট গ) দলীয় নির্বাচন ঘ) সমঝোতার ভোট
৬৫. প্রতিসরণ কোণ সর্বোচ্চ কত ডিগ্রি হতে পারে?
ক) ৬০° খ) ৯০° গ) ৭০° ঘ) ১৮০°
৬৬. বিদ্যুৎশক্তির বাণিজ্যিক একক কী?
ক) কিলোওয়াট-ঘণ্টা খ) ওহম গ) জুল ঘ) ওয়াট
৬৭. পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম মহাদেশ কোনটি?
ক) ইউরোপ খ) উত্তর আমেরিকা গ) অস্ট্রেলিয়া ঘ) আফ্রিকা
৬৮. ‘পৃথিবীর রুটির ঝুড়ি’ কোথায় অবস্থিত?
ক) এশিয়ায় খ) কানাডার দক্ষিণাংশ ও যুক্তরাষ্ট্রের উত্তরাংশে গ) মিসর ও লেবাননে ঘ) আফ্রিকায়
৬৯. ‘লা-প্লাটা’ কী?
ক) পর্বত খ) হ্রদ গ) সমভূমি ঘ) নদী
৭০ ‘চির বসন্তের শহর’ কোনটি?
ক. কিটো খ. ভিয়েনা গ. রিও ডি জেনিরো ঘ. লণ্ডন
৭১. পৃথিবীর উচ্চতম রাজধানী কোনটি?
ক) লাপাজ খ) বোগোতা গ) লিমা ঘ) বুয়েনস এইরেস
৭২. পৃথিবীর সর্ববৃহৎ মৎস্য চারণক্ষেত্র কোনটি?
ক) গ্লাসগে খ) ডান্ডি গ) ডগার্স ব্যাংক ঘ) ভলগা
৭৩. আন্তর্জাতিক আদালতের সদরদপ্তর কোথায় অবস্থিত?
ক) জেনেভা খ) হেগ গ) মস্কো ঘ) নিউইয়র্ক
৭৪. অর্থনীতিতে নিচের কোনটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা?
ক) ভোগ খ) সঞ্চয় গ) ব্যয় ঘ) আয়
৭৫. ‘ব্রাহ্মসভা’ প্রতিষ্ঠা করেন কে?
ক) মহাত্মা গান্ধী খ) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় গ) রামমোহন রায় ঘ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৭৬. বঙ্গভঙ্গ রদ করেন কে?
ক) সম্রাট পঞ্চম জর্জ খ) জওহরলাল নেহরু গ) সুভাষ চন্দ্র বসু ঘ) শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক
৭৭. ‘ভারত ছাড়’ আন্দোলন শুরু করেন কে?
ক) কায়েদে আযম খ) মহাত্মা গান্ধী গ) জওহরলাল নেহরু ঘ) মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
Use of Appropeate Preposition
He was sentenced to death.
It is a story of love at first sight.In winter people bask in the sun.
She is vain of her dress.
The lady is not amenable to reason.
Bangladesh is rich in natural gas.
Always be prepare for the work.
He rescued the child from danger.
I can not part with my pen.
Our path is beset with difficulties.
We are still short of fund.
A tax was imposed on cigarettes.
I told you about the book.
He was about to die.
Tom hit upon an excellent idea.
I ran to her.
I failed to cope with the new environment.
We all mourn for him.
Poverty is often an obstacle to higher studies.
His action is contrast to his profession.
Your plan is open to objection.
A sinner has to atone for his sins.
I have no taste for music.
He entered into the room.
He was absent from the meeting.
He pretended to madness.
I have no appetite for food.
I have no objection to the proposal.
A lazy boy always despairs of success in life.
Students should have regard for their teachers.
Wednesday, March 13, 2013
বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
1. বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার চালূ হয়?
উঃ ১৯৯৩ সালে।
2. বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার সবার জন্য উন্মুক্ত করে?
উঃ ১৯৯৬ সালে।
3. বাংলাদেশে কবে , কোথায় সাইবার ক্যাফে চালু হয়?
উঃ ১৯৯৯ সালে, বনানীতে।
4. বাংলাদেশে আইটি ভিলেজ কোথায় স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহন করেছে?
উঃ গাজিপুরের কালিয়াকৈরে।
5. ইন্টারনেটের মাধ্যমে কম খরচে ফোন করার প্রযুক্তির নাম কি?
উঃ ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল বা ভিওআইপি।
6. বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল ফোন কোম্পানীর নাম কি?
উঃ সিটিসেল ডিজিটাল, ১৯৯৩ সাল।
7. বিশ্বের প্রথম ডাক টিকেট চালু হয় কোথায়?
উঃ ব্রিটেনে।
8. ভারতবর্ষে কখন ডাক টিকেট চালু হয়?
উঃ ১৮৭৫ সালে।
9. বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ডাক টিকেট চালু হয়?
উঃ ২০ জুলাই, ১৯৭১ সালে।
10. বাংলাদেশের মোট ডাকঘরের সংখ্যা কতটি?
উঃ ৯৮৬০ টি।
11. বাংলাদেশে ই-পোস্ট সার্ভিস কবে চালূ হয়?
উঃ ১৬ আগষ্ট, ২০০০।
12. বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন কুরিয়ার সার্ভিসের নাম কি?
উঃ ইজি-পোস্ট।
13. বাংলাদেশে কবে প্রথম ডিজিটাল টেলিফোন ব্যবস্থা চালূ হয়?
উঃ ৪ জানুয়ারী, ১৯৯০।
14. বাংলাদেশে কখন থেকে কার্ড ফোন চালূ হয়?
উঃ ১৯৯২ সালে।
15. দেশে মোট কয়টি মোবাইল ফোন কোম্পানী সার্ভিস প্রদান করছে?
উঃ ৬ টি।
16. ‘বিটিআরসি’ কি?
উঃ বাংলাদেশ টেলিকম রেগুলারেটরী কমিশন।
17. দেশে মাল্টিমিটারিং সিস্টেম চালু হয় কবে?
উঃ ৩০ জুন, ২০০২।
18. বাংলাদেশ বেতার কেন্দ্র গুলো কোথায় অবস্থিত?
উঃ ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট, বগুড়া, রংপুর, কুমিল্লা, রাঙ্হামাটি, ঠাকুরগাঁও, বরিশাল, যশোর ও কক্সবাজার।
19. বাংলাদেশ বেতার থেকে কোন কোন ভাষায় অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয়?
উঃ বাংলা, ইংরেজি, র্উদু, হিন্দী, আরবী ও নেপালী।
20. বাংলদেশ বেতারের সদর দপ্তর কোথায়?
উঃ ঢাকার আগারগাঁওয়ে।
21. স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্র কোথায় স্থাপিত হয়েছেল?
উঃ চট্টগ্রামের কালুরঘাটে।
22. রেডিও পাকিস্তানের নাম কবে ঢাকা বেতার কেন্দ্র রাখা হয়?
উঃ ৪ মার্চ, ১৯৭১।
23. জাতীয় সংসদে কবে বেতার-টিভির স্বায়ত্বশাসন বিল পাস হয়?
উঃ ১২ জুলাই, ২০০১।
24. বেসরকারী রেডিও স্টেশনের নাম কি?
উঃ রেডিও মেট্রোওয়েভ।
25. বর্তমানে কয়টি বেসরকারী এফএম রেডিও স্টেশন চালু আছে?
উঃ ৬টি (রেডিও টুডে, রেডিও ফুর্তি ও রেডিও আমার, এবিসি রেডিও -ঢাকা এফএম, পিপলস রেডিও)
26. কবে প্রথম বাংলাদেশে টেলিভিশন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়?
উঃ ২৫ ডিসেম্বর, ১৯৬৪ সালে।
27. কবে বাংলাদেশে রঙিন টেলিভিশন চালু হয়?
উঃ ১ ডিসেম্বর, ১৯৮০।
28. ঢাকার রামপুরায় কবে টেলিভিশন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়?
উঃ ১৯৭৫ সালে।
29. বাংলাদেশ টেলিভিশনের পূর্নাঙ্গ কেন্দ্র কতটি?
উঃ ২ টি।
30. চট্টগ্রাম পূর্নাঙ্গ টেলিভিশন কেন্দ্রটি স্থাপন করা হয়?
উঃ ১৯ ডিসেম্বর, ১৯৯৬ সালে।
31. বাংলাদেশ টেলিভিশনের উপকেন্দ্র কয়টি?
উঃ ১৪ টি।
32. বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রথম নাটক কোনটি?
উঃ একতলা দোতলা, ফ্রেব্রুয়ারী, ১৯৬৫।
33. বাংলাদেশে টেলিভিশনের প্রথম সংগীত শিল্পী কে?
উঃ ফেরদৌসী রহমান।
34. বাংলাদেশে টেলিভিশনের প্রথম অনুষ্ঠান কি?
উঃ ৫০ মিনিটের ইংরেজি সিনেমা।
35. বাংলাদেশে টেলিভিশনের প্রথম সংবাদ পাঠক কে?
উঃ হুমায়ুন চৌধুরী।
36. বাংলাদেশে টেলিভিশনের প্রথম ইংরেজি সংবাদ পাঠক কে?
উঃ আলম রশীদ।
37. বাংলাদেশে টেলিভিশনের প্রথম অনুষ্ঠান পরিচালক কে?
উঃ কলিম শরাফী।
38. বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রথম টিভি সিরিয়ালের নাম কি?
উঃ ত্রিরত্ন, ১৯৬৬।
39. বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্যাকেজ অনুষ্ঠান গুহীত হয়?
উঃ ১৯৯৪ সালে।
40. দেশের প্রথম বেসরকারী টেলিভিশনের নাম কি?
উঃ একুশে টেলিভিশন।
41. একুশে টেলিভিশন চালু হয়?
উঃ ৮ মার্চ, ১৯৯৮।
42. একুশে টেলিভিশন বন্ধ হয়ে যায়?
উঃ ২৯ আগষ্ট, ২০০২।
43. একুশে টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে ছিলেন?
উঃ সাইমন ড্রিং।
44. বাংলাদেশ টেলিভিশন কবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্যাটেলাইট সমপ্রচার শুরু করে?
উঃ ১১ এপ্রিল, ২০০৪।
45. বাংলাদেশে কখন থেকে ডিশ এন্টেনা ব্যবহারের সরকারী সিদ্ধান্ত হয়?
উঃ ২৭ এপ্রিল, ১৯৯২।
46. বাংলাদেশে ভু-উপগ্রহ কেন্দ্র কয়টি?
উঃ ৪ টি। বেতবুনিয়া, তালিবাবাদ, মহাখালী ও সিলেট।
47. বেতবুনিয়া কোন জেলায় অবস্থিত?
উঃ রাঙ্গামাটি।
48. তালিবাবাদ কোন জেলায় অবস্থিত?
উঃ গাজিপুর।
49. বাংলাদেশে কতটি আবহাওয়া কেন্দ্র আছে?
উঃ ৩ টি।
50. বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল পত্রিকার নাম কি?
উঃ আইটি.কম।
51. বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন সংবাদ সংস্থার নাম কি?
উঃ বিডিনিউজ২৪.কম।
52. জাতীয় সংবাদ সংস্থার নাম কি?
উঃ বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)।
53. বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার আর্বিভাব ঘটে?
উঃ ১৯৭২ সালে।
বিশ্বের কয়েকটি দেশের গোয়েন্দা সংস্থা
Names Bond, James Bond!
দেশের নাম : সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন
প্রতিষ্ঠাকাল : ১লা জানুয়ারি, ১৯৫৪
সংস্থার নাম : FBI (Federal Bureau of Investigation)
দেশের নাম : যুক্তরাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠাকাল : ২৬ শে জুলাই, ১৯০৮
সংস্থার নাম : CIA (Central Intelligence Agency)
দেশের নাম : যুক্তরাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭
সংস্থার নাম : MOSSAD (The Institute for Intelligence and Special Operations)
দেশের নাম : ইসরাইল
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৩ ই ডিসেম্বর, ১৯৪৯
সংস্থার নাম : MI6 (Secret Intelligence Service)
দেশের নাম : যুক্তরাজ্য
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯০৯
সংস্থার নাম : DCRI (Central Directorate of Interior Intelligence)
দেশের নাম : ফ্রান্স
প্রতিষ্ঠাকাল : ১ লা জুলাই, ২০০৮
সংস্থার নাম : BND (Bundesnachrichtendienst or Federal Intelligence Service)
দেশের নাম : জার্মানী
প্রতিষ্ঠাকাল : ১ লা এপ্রিল, ১৯৫৬
সংস্থার নাম : ISI (Inter-Services Intelligence)
দেশের নাম : পাকিস্তান
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৪৮
সংস্থার নাম : RAW ( Research and Analysis Wing)
দেশের নাম : ভারত
প্রতিষ্ঠাকাল : ২১ শে সেপ্টম্বর, ১৯৬৮
সংস্থার নাম : MSS (Ministry of State Security)
দেশের নাম : চীন
প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯৮৩
সংস্থার নাম : FSB (The Federal Security Service of the Russian Federation)
দেশের নাম : রাশিয়া
প্রতিষ্ঠাকাল : ৩ এপ্রিল, ১৯৯৫
নোবেল পুরস্কার
Nobel Prize
- মোট কয়টি ক্ষেত্রে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়? উঃ ৬টি (পদার্থ, রসায়ন, চিকিৎসা, সাহিত্য,অর্থনীতি ও শান্তি)।
- নোবেল পুরস্কার ঘোষনাকারী প্রতিষ্ঠান কতটি? উঃ ৪টি।
- চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ঘোষনা করে কোন প্রতিষ্ঠান? উঃ সুইডেনের ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট।
- সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ঘোষনা করে কোন প্রতিষ্ঠান? উঃ সুইডিস একাডেমী।
- পদার্থ, রসায়ন ও অর্থনীতির নোবেল পুরস্কার ঘোষনা করে কোন প্রতিষ্ঠান? উঃ রয়েল সুইডিস একাডেমী অব সায়েন্সস।
- শান্তির ক্ষেত্রে নোবেল পুরস্কার ঘোষনা করে কোন প্রতিষ্ঠান? উঃ নোবেল কমিটি অব নরওয়েজিয়ান পার্লামেন্ট।
- একটি বিষয়ে সর্বোচ্চ কতজন নোবেল পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত হতে পারে? উঃ ৩ জন।
- কোন নোবেল পুরস্কারের জন্য ব্যক্তির পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানকে বিবেচনা হয়? উঃ শান্তিতে।
- নোবেল পুরস্কারের জন্য বিবেচনা করা যাবে না তা সত্ত্বেও মরণোত্তর নোবেল বিজয়ী তিনজন কে কে? উঃ এরিখ কালফেল্ট (১৯৩১), দ্যাগ হ্যামারশোল্ড (১৯৬১) এবং রালফ স্টেইনম্যান (নোবেল কমিটি জানত না) (২০১১)।
- অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার কবে থেকে চালু করা হয়? উঃ ১৯৬৯ সালে।
- ঐতিহ্যগতভাবে কোন নোবেল পুরস্কার বৃহস্পতিবার ঘোষনা করা হয়? উঃ সাহিত্যে।
- শান্তিতে প্রথম এশীয় হিসেবে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কে? উঃ ভিয়েতনামের ‘ওলি ডাক থো’, তিনি প্রত্যাখান করেন।
- অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ী প্রথম এশীয় কে? উঃ ভারতের ‘অমর্ত্য সেন’ (১৯৯৮ সাল)।
- চিকিৎসা বিজ্ঞানে প্রথম এশীয় নোবেল বিজয়ী কে? উঃ ভারতের ‘হরগোবিন্দ খোরানা’ (১৯২৯ সাল)।
- প্রথম মুসলিম হিসেবে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কে? উঃ মিশরের ‘আনোয়ার সাদাত’ (১৯৭৮ সাল)।
- প্রথম দুবার নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কে? উঃ বিজ্ঞানী মাদাম কুরি (১৯০৩ ও ১৯১১ সাল)।
- নোবেল পুরস্কার বিজয়ী প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট কে? উঃ থিওডর রুজভেল্ট (১৯০৬ সাল)।
- প্রথম মুসলিম হিসেবে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার জয়ী কে? উঃ মিশরের ‘নাগিব মাহফুজ (১৯৮৮ সাল)।
- প্রথম ও একমাত্র মুসলিম হিসেবে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জয়ী কে? উঃ পাকিস্তানের আব্দুস সালাম (১৯৭৯ সাল)।
- প্রথম ও একমাত্র মুসলিম হিসেবে রসায়নে নোবেল পুরস্কার জয়ী কে? উঃ মিশরের ‘আহমেদ এইচ. জেবাইল’ (১৯৯৯ সাল)।
- নোবেল বিজয়ী প্রথম নারী কে? উঃ ফ্রান্সের ‘মাদাম কুরী’ (১৯০৩ সাল)।
- সাহিত্যে প্রথম নোবেল বিজয়ী নারী কে? উঃ সুইডেনের ‘সেলমা লাগেরলফ’ (১৯০৯ সাল)।
- এশিয়ার প্রথম নোবেল বিজয়ী কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৯১৩ সাল)।
- শান্তিতে প্রথম নোবেল বিজয়ী নারী কে? উঃ অষ্ট্রিয়ার ‘বার্থাভন সুটনার (১৯০৫ সাল)।
- পদার্থ বিজ্ঞানের প্রথম এশীয় নোবেল বিজয়ী কে? উঃ ভারতের ‘সিভি রমন’ (১৯৩০ সাল)।
- আফ্রিকার প্রথম নোবেল বিজয়ী কে? উঃ দঃ আফ্রিকার ‘ম্যাক্স থেইলা’ (১৯৫১ সাল)।
- সর্বাধিক দু‘বার করে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কে কে? উঃ মাদাম কুরী, লিনাস পাউলিং, জন বার্ডেন ও ফ্রেডারিখ সেঙ্গার।
- অর্থনীতিতে প্রথম ও একমাত্র নোবেল বিজয়ী মহিলা কে? উঃ এলিনর অসট্রম(২০০৯)।
- মোট কত জন নারী (২০১১) নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন? উঃ ৪৩ (৪৪ বার) জন।
- কোন বিষয়ে (২০১১) সর্বাধিক নারী নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন? উঃ শান্তিতে (১৫ জন) ।
- কোন বিষয়ে (২০১১) দ্বিতীয় সর্বাধিক নারী নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন? উঃ সাহিত্যে (১২ জন)।
- মোট মুসলিম নোবেল পুরস্কার (২০১১) বিজয়ী কত জন? উঃ ১০ জন।
- শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মুসলিম কত জন? উঃ ৫ জন-আনোয়ার সাদাত-(১৯৭৮), ইয়াসির আরাফাত (১৯৯৪), শিরিন এবাদি (২০০৩), মোঃ এল বারাদি (২০০৫) ও ডঃ মুঃ ইউনুস (২০০৬)।
- এ পর্যন্তু (২০১১) ভারতীয় উপমহাদেশে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কত জন? উঃ ৭ জন (ভারত-৫, পাকিস্তান-১ ও বাংলাদেশ-১)।
- সর্বাধিক ৩ বার নোবেল বিজয়ী সংস্থা কোনটি? উঃ রেডক্রোস কমিটি-১৯১৭, ১৯৪৪ ও ১৯৬৩ (শান্তিতে)।
- রাজনীতিবিদ হয়ে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন? উঃ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল।
- কে মনোবিজ্ঞানী হয়েও অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন? উঃ যুক্তরাষ্ট্রের ড্যানিয়েল ক্যানেম্যান (২০০২)।
- কে অর্থনীতিবিদ হয়ে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন? উঃ ডঃ মুহম্মদ ইউনুস (২০০৬)।
- কে রসায়ন ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন? উঃ রিনাস পাউলিং (রসায়ন-১৯৫৪ ও শান্তি-১৯৬২)।
- কে রসায়ন ও পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন? উঃ মাদাম কুরী (পদার্থ-১৯০৩ ও রসায়ন-১৯১১)।
- এ পর্যন্তু জাতিসংঘের কতজন মহাসচিব নোবেল পুরস্কার লাভ করেন? উঃ ২ জন; দ্যাগ হ্যামারশোল্ড (১৯৬১) ও কফি আনান (২০০১)।
- কে একমাত্র ব্যক্তি যিনি নোবেল পুরস্কারের পাশাপাশি অস্কার পুরস্কারও লাভ করেন? উঃ জর্জ বার্নার্ড শ’।
- কারা একমাত্র সহোদর যারা নোবেল পুরস্কার লাভ করেন? উঃ জন টিনবারজেন ও নিকো টিনবারজেন।
- এ পর্যন্তু (২০১১) কতজন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নোবেল পুরস্কার লাভ করেন? উঃ ৪ জন-রুজভেল্ট(১৯০৬), উড্রো উইলসন(১৯১৯), জিমি কার্টার(২০০২) ও বারাক ওবামা (২০০৯)।
- কোন বিষয়ে ভারতীয় উপ মহাদেশের কেউ নোবেল পুরস্কার লাভ করেনি? উঃ রসায়ন।
- দু’বার যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার প্রাপ্ত একমাত্র ব্যক্তি কে? উঃ যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী জন বার্ডেন।
- সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার প্রত্যাখানকারী দু’জন কে? উঃ রাশিয়ার ‘বরিস পাস্তেরনাক’ (১৯৫৮) ও ফ্রান্সের ‘জ্যাঁ পল সার্ত্রে’ (১৯৬৪)।
- একমাত্র পিতা-পুত্র যারা একত্রে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন? উঃ উইলিয়াম ব্রাগ ও লরেন্স ব্রাগ (১৯১৫)।
- একমাত্র পিতা-পুত্র যারা আলাদাভাবে নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন? উঃ ডঃ রজার ক্রর্নবার্গ (২০০৬) এবং বাবা ডঃ আর্থার ক্রর্নবার্গ (১৯৫৯)।
- এডলফ হিটলারের চাপে কে কে নোবেল পুরস্কার প্রত্যাখান করেছেন? উঃ এডলফ বুটেনন্টি (রসায়ন), গেরহার্ড গোমাহফ (চিকিৎসা)-১৯৩৯ এবং রিচার্ড কুন (রসায়ন)-১৯৩৮।
- নোবেল ইতিহাসে পুরস্কার প্রদান করা হয়নি কোন কোন সালে? উঃ ১৯৪০, ১৯৪১ ও ১৯৪২।
- সর্বাধিক নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন কোন দেশের নাগরিক? উঃ আমেরিকা।
- এ পর্যন্তু (২০১১) এশিয়ার কোন দেশ সর্বাধিক নোবেল পুরস্কার পেয়েছে? উঃ জাপান।
- কোন পরিবার সর্বাধিক ৪ জন ৫ বার নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন? উঃ কুরী পরিবার। মাদাম কুরী (১৯০৩ ও ১৯১১), পিয়েরে কুরী (১৯০৩), আইরিন জুলিয়েট কুরী (১৯৩৫) ও ফ্রেডারিখ কুরী (১৯৫০)।
- সর্বকনিষ্ঠ নোবেল বিজয়ী কে? উঃ উইলিয়াম লরেন্স ব্রাগ (১৯১৫ পদার্থ); ২৫ বছর।
- সবচেয়ে বেশী বয়সে নোবেল বিজয়ী কে? উঃ যুক্তরাষ্ট্রের লিওনিড হারউইজ (২০০৭); ৯০ বছর।
- সবচেয়ে বেশী নোবেল বিজয়ী কোন প্রতিষ্ঠানের? উঃ ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়।
- নোবেল বিজয়ীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী দিন জীবিত আছেন? উঃ রিটা লেভি মনটালচিনি (১৯৮৬); এখন ১০২ বছর।
- জাতিসংঘ ও এর অঙ্গসংস্থাগুলো কতবার নোবেল পুরস্কার লাভ করে? উঃ ৮ বার।
- কত জন নোবেল বিজয়ী পুরস্কার ঘোষনার সময় গ্রেপ্তার ছিলেন? উঃ ৩ জন (শান্তিতে)। (ক্যারল ভন ওসিয়েটজকি -জার্মানী ১৯৩৫, অং সাং সুকী -মায়ানমার ১৯৯১এবং লিউ জিয়াবাও -চীন ২০১০।
Nobel Prize in Physics
- 1903: Marie Curie
- 1963: Maria Goeppert Mayer
Nobel Prize in Chemistry
- 1911: Marie Curie
- 1935: Irène Joliot-Curie
- 1964: Dorothy Crowfoot Hodgkin
- 2009: Ada E. Yonath
Nobel Prize in Physiology/Medicine
- 1947: Gerty Cori
- 1977: Rosalyn Sussman Yalow
- 1983: Barbara McClintock
- 1986: Rita Levi-Montalcini
- 1988: Gertrude Elion
- 1995: Christiane Nüsslein-Volhard
- 2004: Linda B. Buck
- 2008: Françoise Barré-Sinoussi
- 2009: Elizabeth H. Blackburn
- 2009: Carol W. Greider
- 1909: Selma Lagerlöf
- 1926: Grazia Deledda
- 1928: Sigrid Undset
- 1938: Pearl Buck
- 1945: Gabriela Mistral
- 1966: Nelly Sachs
- 1991: Nadine Gordimer
- 1993: Toni Morrison
- 1996: Wislawa Szymborska
- 2004: Elfriede Jelinek
- 2007: Doris Lessing
- 2009: Herta Müller
Nobel Peace Prize
- 1905: Bertha von Suttner
- 1931: Jane Addams
- 1946: Emily Greene Balch
- 1976: Betty Williams
- 1976: Mairead Corrigan
- 1979: Mother Teresa
- 1982: Alva Myrdal
- 1991: Aung San Suu Kyi
- 1992: Rigoberta Menchú
- 1997: Jody Williams
- 2003: Shirin Ebadi
- 2004: Wangari Maathai
- 2011: Tawakkul Karman
- 2011: Ellen Johnson Sirleaf
- 2011: Leymah Gbowee
Nobel Prize in Economics
- 2009: Elinor Ostrom
Nobel Prize in Chemistry
- 1999: Ahmed Zewail
- 1988: Naguib Mahfouz
- 2006: Orhan Pamuk
- 1978: Anwar El-Sadat
- 1994: Yasser Arafat
- 2003: Shirin Ebadi
- 2005: Mohamed ElBaradei
- 2006: Muhammad Yunus
- 2011: Tawakkul Karman
- 1979: Dr. Abdus Salam
- None
- None
Nobel Prize Statistics by male, female & OrgPrize Since (1901-2011)================================================
Chemistry 157(M), 4(F) Physics 190(M), 2(F)
Physiology/Medicine 189(M), 10(F)
Literature 96(M), 12(F)
Peace 86(M), 15(F), 23(Org)
Economics 68(M), 1(F)
==========================TOTAL 853 786 (M), 44(F), 23(Org)
Awarded 830 prizes 826 individuals23 prizes 20 org ==========================4 person 2 times1 org 2 times1 org 3 times
আরো বিস্তারিত জানতে-http://en.wikipedia.org/wiki/Nobel_Prize
Monday, March 11, 2013
গরমকে এড়াতে
ফাল্গুনের এই সময়ে তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়ছে। আর এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শারীরিক অস্বস্তি। গরমে ভালো থাকা কি মুখের কথা! প্রকৃতপক্ষে আপনার প্রতিদিনের কর্মব্যস্ততায় কোনো রদবদল হয় না। সকালে ক্লাস কিংবা কর্মক্ষেত্রে যাওয়া থেকে শুরু করে বিকেলে বাসায় ফিরে পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটানো, কিছুই বাদ যায় না নিত্যকার রুটিন থেকে। অথচ সবকিছুতেই বিঘ্ন ঘটায় এই অসহনীয় গরম। এরমধ্যেই কখনও যদি কোনো অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য সেজেগুজে বের হতে হয়, তবে কিছুক্ষণ বাদেই তার দফারফা। এ ছাড়া গরমের নানা রকম অসুখ-বিসুখ তো আছেই। কিন্তু অসহ্য গরম বলে কি জীবন থামিয়ে রাখা যাবে। কখনও না। এরজন্য প্রয়োজন গরমকে সঠিকভাবে মোকাবেলার কৌশল জানা। তাই এ সময় বাড়তি যত্ন নিন চুল ও ত্বকের। ভারী মেকআপ না হয় নাইবা করলেন। আসলে এ সময়ে তো আপনার চেষ্টা করতে হবে স্বস্তিতে থাকার। আর বেশি মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে ঠাণ্ডা শরবত বা ফল খান। এই গরমে মাথায় রাখুন কিছু বিশেষ টিপস। তাহলেই গরম আর আপনাকে কাবু করতে পারবে না।
গরমে যা খাবেন
গরম পড়তে শুরু করা মানেই যে আপনার প্রতিদিনের লাইফস্টাইল একেবারে বদলে ফেলতে হবে এমন কিন্তু নয়। শুধু খাওয়াদাওয়ার দিকে একটু নজর দিন।
- এই সময় দিনে অন্তত ২ লিটার পানি পান করবেন। চিনি লেবুর শরবত, ডাবের পানি, দইয়ের ঘোল খেতে পারলে ভালো হয়।
- বাইরে বের হলে গ্লুকোজ পানি বা স্বাভাবিক পানি সঙ্গে রাখবেন। অতিরিক্ত ঘামের কারণে শরীরের পানির প্রয়োজন হয়।
- তরমুজ, শসা, পেঁপেসহ গ্রীষ্মের অন্যান্য ফল প্রতিদিন খাওয়ার চেষ্টা করুন।
- সারাদিন ফ্রেশ ও ফিট থাকতে হলে সকালে অবশ্যই নাস্তা করে বের হবেন।
- গরমের সময় বেশি মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।
- প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় টমেটো রাখুন। টমেটো শরীর ঠাণ্ডা রাখে।
- গরমের সময় রাস্তার খাবার এড়িয়ে চলতে পারলে ভালো।
- টক দই গরমের সময় দারুণ উপকারী। তাই পারলে দিনে একবার টক দই খান।
পেটের সমস্যা প্রতিরোধ করতে খাওয়া-দাওয়া
- গরমের সময় ডায়রিয়া, বদহজমের সমস্যা প্রায়ই লেগে থাকে। এগুলো হাত থেকে রেহাই পেতে হলে ফোটানো পানি পান করতে হবে। আর রান্না কাজে পরিষ্কার পানি ব্যবহার করতে হবে।
- ফল খাওয়ার আগে লবণ পানি দিলে ভালো করে ধুয়ে নিন। বেশিক্ষণ ফল কেটে ফেলে রাখবেন না। গোটা ফল খাওয়ার চেষ্টা করুন।
- বাইরে কম খাওয়াদাওয়া করুন। রেস্টুরেন্ট বরফ দেওয়া পানি কম খাবেন।
- গরমে অতিরিক্ত কোল্ড ড্রিংক না খাওয়াই ভালো।
- রাতে অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণেও পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
গরমের অসুখ বিসুখ
গরমের অসুখ সম্পর্কে সচেতন থাকা সুস্থ থাকার একটা জরুরি শর্ত।
হিট স্ট্রোক :অনেকক্ষণ রোদ বা গরমে থাকলে শরীরের টেম্পারের রেগুলেশন নষ্ট হয়ে হাই টেম্পারেচার উঠে যায়। সেই সঙ্গে বমি, মাথায় যন্ত্রণা ইত্যাদি উপসর্গ থাকে। খুব বেশি টেম্পারেচার হলে প্রথমেই ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করা উচিত। এরপর ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
ভাইরাস জ্বর :এর উপসর্গ হলো কাঁপুনি দিয়ে জ্বর মাথা ব্যথা, গাঁটে প্রচণ্ড ব্যথা, বমিভাব ইত্যাদি। এ ধরনের অসুখে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ত্বকের সমস্যা :গ্রীষ্মে ত্বকের সবচেয়ে বড় শত্রু হলো রোদ, ঘাম, ধুলোময়লা। তাই এসব থেকে আপনাকে সাবধান হতে হবে।
- অতিরিক্ত রোদে ত্বক পুড়ে কালো হয়ে যেতে পারে। একে সানবার্ন বলে।
- অনেক সময় প্রসাধনীর রাসায়নিক পদার্থ রোদের সংস্পর্শে এলে চামড়ায় অ্যালার্জি হতে পারে।
- মেচতা থাকলে রোদে তা বেড়ে যায়।
- এই সময় কেউ কেউ হাত-পা বগলে অতিরিক্ত ঘাম হওয়ায় সমস্যায় ভোগেন। ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান দিয়ে নিয়মিত গোসল করুন।
গরমে ফিট থাকতে
গরমকালে ব্যায়াম করলে যেহেতু বেশি ঘাম হয়, তাই ব্যায়মটা বাদ দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু শরীর তরতাজা রাখতে ফিটনেস খুবই জরুরি। আপনাদের জন্য গরমের কয়েকটা সহজ এক্সারসাইজ—
- দু পা একটু ফাঁক করে দাঁড়িয়ে শ্বাস নিতে নিতে দু-হাত শরীরের দু-পাশ দিয়ে টান টান করে মাথার উপরে তুলুন। এবার শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে গোড়ালি নামান।
- দু'হাত শরীরের দু'পাশে রেকে চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। দু'পা তুলে সাইকেল চালানোর ভঙ্গিতে ক্রমান্বয়ে দুটো হাঁটু বুকের কাছে আনার চেষ্টা করুন। ১০ বার অভ্যাস করুন, পরে জোড়া পায়ে এই এক্সারসাইজ করুন।
গরমে রূপচর্চা
ঘামে ভিজে মাথায় গন্ধ বা দিনের শেষে চটচটে চুল নিয়ে একটা ঝামেলা লেগেই থাকে। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন ভালো শ্যাম্পু দিয়ে অবশ্যই চুল ধুয়ে নিবেন। মাসে দু'বার চুলের ধরন অনুযায়ী কন্ডিশনিং করবেন। স্কিন ট্যান দূর করতে কমলালেবুর খোসাবাটা ও শসার রস একসাথে মিশিয়ে মুখে লাগান। ত্বক পরিষ্কার রাখুন, তাতেই শতকরা ৮০ ভাগ সমস্যা মিটে যাবে। ত্বক পরিষ্কার রেখে নিয়মিত স্কেনজিং, টোনিং ও ময়েশ্চরাইজিং করা এবং ত্বক অনুযায়ী প্যাক লাগাবেন।
এ ছাড়া ইয়োগা বা মেডিটেশন করুন প্রতিদিন। দিনভর তরতাজা, ফ্রেশ থাকার জন্য সঠিক খাবার গ্রহণ, শরীরর চর্চার পাশাপাশি রূপচর্চার দিকেও খেয়াল রাখুন। তা হলে গরমেও সুস্থ, সুন্দর থাকার আমেজ আপনার চেহারাকে দেবে নজর কাড়া বাড়তি সৌন্দর্য।
গরমে সুঅভ্যাস
- ভোরে ঘুম থেকে উঠে মর্নিং ওয়াক। তারপর সাঁতার।
- এক্সারসাইজ করার সময় গলা ভেজার মতো পানি পান করা যেতে পারে।
- যাদের ঘাম বেশি হয়, তারা সবসময় ঘাম মুছে ফেলবেন।
- এসি রুমে ঢোকা বা বেরুনোর সময় ২-৩ মিনিট অপেক্ষা করুন। যাতে শরীরের সঙ্গে তাপমাত্রার ব্যালেন্স হয়।
- ঘামে ভেজা অবস্থায় এসিতে থাকা মারাত্মক ক্ষতিকর।
- স্পাইসি বা ফ্রায়েড খাবার এড়িয়ে চলুন।
ব্যাগে যা রাখবেন
- সানগ্লাস ও ছাতা অবশ্যই রাখবেন।
- বিশুদ্ধ পানির বোতল সঙ্গে রাখুন।
- লাঞ্চের জন্য বাসার তৈরি খাবার নিন।
- টাওয়েল এবং ওয়েট টিস্যু রাখা জরুরি।
- সানস্ক্রিন লোশন এবং ডিওডোর্যান্ট সঙ্গে রাখুন।
একটি নমুনা ডায়েট
ভোরে উঠে লিকার চা আর ক্রিম ক্র্যাকার বিস্কুট। সকালের নাস্তায় রুটি, সবজি ও ফলের রস। দুপুরে ভাত, ডাল, সবজি, হালকা মাছের ঝোল ও টক দই। বিকেলে পছন্দসই হালকা নাস্তা। রাতে ভাত বা রুটি সাথে চিকেন।
কাজের মধ্যেও ভাল থাকুন
সিঁড়ি ব্যবহার করলেও একটু ব্যায়াম হয়ে যায় |
অফিসের
কাজের ফাঁকে নিজেকে নিয়েও ভাবতে হয়। শরীর সুস্থ না থাকলে কাজেও মনোযোগ
আসে না অনেক সময়। তাই অফিসে বসে হালকা কিছু ব্যায়ামের পাশাপাশি খাবার
খেতেও সচেতন থাকতে হবে।
এতে নিজেকে ফিট রাখা যাবে সহজে। বারডেম হাসপাতালের পুষ্টি বিভাগের প্রধান
আখতারুন নাহার বলেন, যাঁরা অফিস করেন, তাঁদের খাবার খেতে হবে পুষ্টিগুণ
মেনে। কারণ, এতে শরীর সুস্থ থাকবে। কাজের প্রতি মনোযোগও বাড়বে।
খাবার গ্রহণের পাশাপাশি অফিসে কাজের ফাঁকেই সেরে নিতে পারেন ছোটখাটো ব্যায়াম।
ইএলডি ফিটনেস সেন্টারের প্রশিক্ষক জামান হোসেন মনে করেন, অফিসে ছোটখাটো কিছু ব্যায়াম করা যায়। সারা দিন চেয়ারে বসে না থেকে হেঁটে কাজ করলেও উপকার মিলবে।
অফিসের ব্যায়াম
অফিসে বসে যেসব ব্যায়াম করা যায়, সেগুলোই জানিয়ে দিলেন জামান হোসেন।
অফিসে প্রবেশ বা বের হওয়ার সময় লিফটের বদলে সিঁড়ি ব্যবহার করা উচিত। যে চেয়ারে বসে সারা দিন আপনাকে কাজ করতে হবে, সেই চেয়ার অপেক্ষাকৃত শক্ত ফোমের হলে ভালো। একটু শক্ত চেয়ারে সোজা হয়ে বসে কাজ করলে মেরুদণ্ডসহ পিঠের বিভিন্ন সমস্যার মুক্তি মিলবে। টানা কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ না করে চোখটা মাঝেমধ্যে ডানে-বাঁয়ে ঘোরালেও চোখের প্রশান্তি মিলবে। একই অফিসে নিজের সহকর্মীকে কোনো কাজ বা কথা বলার জন্য হেঁটেই তাঁর কাছে গিয়ে বলে আসতে পারেন। দুই থেকে পাঁচ মিনিট সময় পেলে অফিসের ফাঁকা কোনো স্থানে বা রুমে কয়েকবার ওঠ-বস করতে পারেন। এ ছাড়া দুপুরের খাবারের সময় একটু হাঁটাহাঁটি করে নিয়ে খেতে পারেন।
অফিসে খাবার
সাধারণত দুপুরের খাবারটা অফিসেই খাওয়া হয় কর্মজীবীদের। আখতারুন নাহার জানালেন, যাঁদের অফিস সকাল ১০টায়, তাঁদের সাধারণত এক ঘণ্টা সময় হাতে রেখেই বেরোতে হয়। তাই সকালের খাবারটা খাওয়া হয় আট থেকে সাড়ে আটটার ভেতরে। তাঁরা অফিসে পৌঁছেই একটা হালকা নাশতা করে নিতে পারেন। দুটি বিস্কুট অথবা পাউরুটি খেতে পারেন এ সময়ে। এরপর কাজ শুরু করলে মনোযোগ ফিরে আসবে। দুপুরের খাবারে রাখতে পারেন মাছ বা মাংস। তবে এটি বাইরে না খেয়ে বাসার রান্না হলেই ভালো। বহনের জন্য সুবিধায় এটি হালকা শুকনা শুকনা করে রান্না করে নিতে পারেন। টমেটো, শসা বা গাজরের সালাদ রাখতে পারেন। অফিসে ডাল নিয়ে এসে খাওয়া অনেক সময় সম্ভব নয়। তাই সবজির সঙ্গে ডাল দিয়ে রান্না করা যেতে পারে। এতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি মিলবে। দুপুরের খাবার বেলা দেড়টা থেকে আড়াইটার ভেতরে খেতে পারলেই ভালো। এরপর সারা দিনে তিন কাপের বেশি চা খাওয়ার দরকার নেই। বিকেল চারটার দিকে একটু ফল খাওয়া গেলে ভালো। আপেল, কমলা বা যেকোনো মৌসুমি ফল খেতে পারেন। এর বাইরে দরকার একটু বেশি পরিমাণে পানি পান করা। পানির সঙ্গে লেবু ও হালকা চিনি মিশিয়ে নিতে পারেন। তবে যাঁদের ডায়াবেটিস আছে, তাঁরা চিনি ছাড়া পানি খাবেন। এ ছাড়া যাঁদের ওজন কম, তাঁরা অফিসে বিকেলের নাশতায় পাকা কলা খেতে পারেন।
খাবার গ্রহণের পাশাপাশি অফিসে কাজের ফাঁকেই সেরে নিতে পারেন ছোটখাটো ব্যায়াম।
ইএলডি ফিটনেস সেন্টারের প্রশিক্ষক জামান হোসেন মনে করেন, অফিসে ছোটখাটো কিছু ব্যায়াম করা যায়। সারা দিন চেয়ারে বসে না থেকে হেঁটে কাজ করলেও উপকার মিলবে।
অফিসের ব্যায়াম
অফিসে বসে যেসব ব্যায়াম করা যায়, সেগুলোই জানিয়ে দিলেন জামান হোসেন।
অফিসে প্রবেশ বা বের হওয়ার সময় লিফটের বদলে সিঁড়ি ব্যবহার করা উচিত। যে চেয়ারে বসে সারা দিন আপনাকে কাজ করতে হবে, সেই চেয়ার অপেক্ষাকৃত শক্ত ফোমের হলে ভালো। একটু শক্ত চেয়ারে সোজা হয়ে বসে কাজ করলে মেরুদণ্ডসহ পিঠের বিভিন্ন সমস্যার মুক্তি মিলবে। টানা কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ না করে চোখটা মাঝেমধ্যে ডানে-বাঁয়ে ঘোরালেও চোখের প্রশান্তি মিলবে। একই অফিসে নিজের সহকর্মীকে কোনো কাজ বা কথা বলার জন্য হেঁটেই তাঁর কাছে গিয়ে বলে আসতে পারেন। দুই থেকে পাঁচ মিনিট সময় পেলে অফিসের ফাঁকা কোনো স্থানে বা রুমে কয়েকবার ওঠ-বস করতে পারেন। এ ছাড়া দুপুরের খাবারের সময় একটু হাঁটাহাঁটি করে নিয়ে খেতে পারেন।
অফিসে খাবার
সাধারণত দুপুরের খাবারটা অফিসেই খাওয়া হয় কর্মজীবীদের। আখতারুন নাহার জানালেন, যাঁদের অফিস সকাল ১০টায়, তাঁদের সাধারণত এক ঘণ্টা সময় হাতে রেখেই বেরোতে হয়। তাই সকালের খাবারটা খাওয়া হয় আট থেকে সাড়ে আটটার ভেতরে। তাঁরা অফিসে পৌঁছেই একটা হালকা নাশতা করে নিতে পারেন। দুটি বিস্কুট অথবা পাউরুটি খেতে পারেন এ সময়ে। এরপর কাজ শুরু করলে মনোযোগ ফিরে আসবে। দুপুরের খাবারে রাখতে পারেন মাছ বা মাংস। তবে এটি বাইরে না খেয়ে বাসার রান্না হলেই ভালো। বহনের জন্য সুবিধায় এটি হালকা শুকনা শুকনা করে রান্না করে নিতে পারেন। টমেটো, শসা বা গাজরের সালাদ রাখতে পারেন। অফিসে ডাল নিয়ে এসে খাওয়া অনেক সময় সম্ভব নয়। তাই সবজির সঙ্গে ডাল দিয়ে রান্না করা যেতে পারে। এতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি মিলবে। দুপুরের খাবার বেলা দেড়টা থেকে আড়াইটার ভেতরে খেতে পারলেই ভালো। এরপর সারা দিনে তিন কাপের বেশি চা খাওয়ার দরকার নেই। বিকেল চারটার দিকে একটু ফল খাওয়া গেলে ভালো। আপেল, কমলা বা যেকোনো মৌসুমি ফল খেতে পারেন। এর বাইরে দরকার একটু বেশি পরিমাণে পানি পান করা। পানির সঙ্গে লেবু ও হালকা চিনি মিশিয়ে নিতে পারেন। তবে যাঁদের ডায়াবেটিস আছে, তাঁরা চিনি ছাড়া পানি খাবেন। এ ছাড়া যাঁদের ওজন কম, তাঁরা অফিসে বিকেলের নাশতায় পাকা কলা খেতে পারেন।
গুরুত্বপূর্ণ প্রেজেন্টেশনের আগে
একটি ভালো প্রেজেন্টেশনের গুরুত্ব কতখানি, তা দক্ষ নির্বাহী মাত্রই জানেন।
ভালো প্রেজেন্টেশন তৈরির জন্য ভালো গবেষণা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়।
তাই প্রতিটি প্রেজেন্টেশনই আলাদাভাবে গুরুত্ব বহন করে। প্রতিটি
প্রেজেন্টেশনই একেকটি নতুন চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আপনার জন্য
দশ পরামর্শ।
এক.
প্রেজেন্টেশনের বিষয়, আঙ্গিক, উদ্দেশ্য আর গুরুত্বের ওপর প্রস্তুতি নির্ভর করে। আপনি প্রেজেন্টেশনে কী কী বিষয় বলতে চাচ্ছেন সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকা দরকার। শুধু ভাবনায় বা ধারণায় নয়, শুরু থেকেই কাগজে-কলমে পরিকল্পনা করুন।
দুই.
বিষয়গুলো গুরুত্ব অনুযায়ী সাজিয়েছেন, নাকি কৌশল অনুযায়ী সাজিয়েছেন? যেভাবেই সাজানো হোক না কেন, সাজানোর পেছনের কারণটা যুক্তিসংগত হওয়া দরকার। প্রেজেন্টেশনের দুর্বল আর শক্তিশালী জায়গাগুলো চিহ্নিত করে সাজানো দরকার।
তিন.
বিষয়গুলো যেভাবে মনে আসে সেভাবেই মনে মনে একবার বলুন। এবার গুরুত্ব ও কৌশল অনুযায়ী সাজিয়ে বলুন। এরপর সাজানো বিষয়গুলো ক্রমান্বয়ে লিখে ফেলুন। মাথা খাটাতে হবে_আপনি কেন এভাবে সাজাতে চাচ্ছেন? এভাবে সাজালে আপনার উদ্দেশ্য কতটা সফল হতে পারে?
চার.
যা বলতে চাইছেন তাকে আরো হৃদয়গ্রাহী করে তুলতে কৌশল ঠিক করুন। বক্তব্যের পাশাপাশি তথ্য-উপাত্ত, প্রমাণ, দলিল, উৎসসহ হাজির করুন। এ বিষয়গুলো একে একে লিখুন। এরপর পরিকল্পনা করুন। প্রেজেন্টেশন যে শুধু পাওয়ার পয়েন্টেই হতে হবে এমন তো কথা নেই! বিষয় ও লক্ষ্যভেদে হাজারো সৃষ্টিশীল উপায় ব্যবহার করা যেতে পারে। একঘেয়ে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের সঙ্গে যদি সৃষ্টিশীল কিছু যোগ করতে পারেন তাহলে প্রেজেন্টেশন আরো হৃদয়গ্রাহী ও উপভোগ্য হতে পারে।
পাঁচ.
একটা খসড়া পরিকল্পনা তৈরির পর প্রথমে রিহার্সাল শুরু করুন। দেখবেন কিছু জায়গা ঠিক ভালো লাগছে না। সেগুলো আবার পরিবর্তন করতে বসুন। দ্বিতীয় খসড়া পরিকল্পনা করুন। আবার রিহার্সাল করুন। এবারও কিছু জায়গা পাবেন, যা ঠিক আপনার মনের মতো করে হলো না। এবার একটু বিরতি নিন। এক কাপ চা বা শরবত খান। ভাবনার ব্যাকগ্রাউন্ডে গান শুনুন। তবে সাবধান, মনোযোগ যাতে পুরো বিচ্ছিন্ন না হয়ে যায়। এবার তৃতীয় খসড়া তৈরির কাজে হাত দিন। নিজেই টের পাবেন পার্থক্যটা কোথায়।
ছয়.
তৃতীয় খসড়া রিহার্সাল করার সময় পুরো প্রেজেন্টেশন অডিও ট্র্যাকসহ ভিডিও রেকর্ড করুন। এবার দেখুন দৃশ্যগত সম্পাদনার জায়গাগুলো কোথায় কোথায়। প্রয়োজনীয় ব্যক্তি বা সহকর্মীদের মতামত নিন, এরপর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করুন।
সাত.
খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রেজেন্টেশন হলে সহকর্মীদের কয়েকজনকে মিটিং রুমে ডাকুন (অথবা একদম ভিন্ন ক্ষেত্রের বন্ধুর মতামত নিতে পারেন)। প্রথমে আপনার প্রেজেন্টেশনের বিষয় ও উদ্দেশ্য সংক্ষেপে তাঁদের বুঝিয়ে বলুন। এবার তাঁদের সামনে আপনার প্রেজেন্টেশন তুলে ধরুন। এরপর তাঁদের মতামত নিন। তাঁদের কাছে আইডিয়া-সাহায্যও নিতে পারেন। দেখবেন, তাঁদের কাছ থেকে যা আপনি কল্পনাও করেননি, এমন দারুণ কিছু আইডিয়া বা দিক পেয়ে গেছেন।
আট.
সহকর্মী বা বন্ধুদের যেকোনো মতামত সহজভাবে নিন। ভাবুন, কোনো কিছু নতুন পাচ্ছেন কি না, যা আপনার প্রেজেন্টেশনকে আরো শক্তিশালী করতে পারে। তাঁদের প্রশ্ন করুন এবং তাঁদের মতামত বিশ্লেষণ করে ভালোভাবে বুঝে নিন, কী করা দরকার।
নয়.
টানা কাজ না করে চূড়ান্ত পর্যায়ের আগে কয়েক দিন বিরতি নিন। তখন এই প্রেজেন্টেশন নিয়ে একদম ভাববেন না। দু-এক দিন পর আবার বসুন। দেখুন, নতুন করে আরো কিছু মাথায় আসছে কি না।
দশ.
প্রেজেন্টেশনের বিষয়, আঙ্গিক, উদ্দেশ্য আর গুরুত্বের ওপর প্রস্তুতি নির্ভর করে। আপনি প্রেজেন্টেশনে কী কী বিষয় বলতে চাচ্ছেন সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকা দরকার। শুধু ভাবনায় বা ধারণায় নয়, শুরু থেকেই কাগজে-কলমে পরিকল্পনা করুন।
দুই.
বিষয়গুলো গুরুত্ব অনুযায়ী সাজিয়েছেন, নাকি কৌশল অনুযায়ী সাজিয়েছেন? যেভাবেই সাজানো হোক না কেন, সাজানোর পেছনের কারণটা যুক্তিসংগত হওয়া দরকার। প্রেজেন্টেশনের দুর্বল আর শক্তিশালী জায়গাগুলো চিহ্নিত করে সাজানো দরকার।
তিন.
বিষয়গুলো যেভাবে মনে আসে সেভাবেই মনে মনে একবার বলুন। এবার গুরুত্ব ও কৌশল অনুযায়ী সাজিয়ে বলুন। এরপর সাজানো বিষয়গুলো ক্রমান্বয়ে লিখে ফেলুন। মাথা খাটাতে হবে_আপনি কেন এভাবে সাজাতে চাচ্ছেন? এভাবে সাজালে আপনার উদ্দেশ্য কতটা সফল হতে পারে?
চার.
যা বলতে চাইছেন তাকে আরো হৃদয়গ্রাহী করে তুলতে কৌশল ঠিক করুন। বক্তব্যের পাশাপাশি তথ্য-উপাত্ত, প্রমাণ, দলিল, উৎসসহ হাজির করুন। এ বিষয়গুলো একে একে লিখুন। এরপর পরিকল্পনা করুন। প্রেজেন্টেশন যে শুধু পাওয়ার পয়েন্টেই হতে হবে এমন তো কথা নেই! বিষয় ও লক্ষ্যভেদে হাজারো সৃষ্টিশীল উপায় ব্যবহার করা যেতে পারে। একঘেয়ে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের সঙ্গে যদি সৃষ্টিশীল কিছু যোগ করতে পারেন তাহলে প্রেজেন্টেশন আরো হৃদয়গ্রাহী ও উপভোগ্য হতে পারে।
পাঁচ.
একটা খসড়া পরিকল্পনা তৈরির পর প্রথমে রিহার্সাল শুরু করুন। দেখবেন কিছু জায়গা ঠিক ভালো লাগছে না। সেগুলো আবার পরিবর্তন করতে বসুন। দ্বিতীয় খসড়া পরিকল্পনা করুন। আবার রিহার্সাল করুন। এবারও কিছু জায়গা পাবেন, যা ঠিক আপনার মনের মতো করে হলো না। এবার একটু বিরতি নিন। এক কাপ চা বা শরবত খান। ভাবনার ব্যাকগ্রাউন্ডে গান শুনুন। তবে সাবধান, মনোযোগ যাতে পুরো বিচ্ছিন্ন না হয়ে যায়। এবার তৃতীয় খসড়া তৈরির কাজে হাত দিন। নিজেই টের পাবেন পার্থক্যটা কোথায়।
ছয়.
তৃতীয় খসড়া রিহার্সাল করার সময় পুরো প্রেজেন্টেশন অডিও ট্র্যাকসহ ভিডিও রেকর্ড করুন। এবার দেখুন দৃশ্যগত সম্পাদনার জায়গাগুলো কোথায় কোথায়। প্রয়োজনীয় ব্যক্তি বা সহকর্মীদের মতামত নিন, এরপর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করুন।
সাত.
খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রেজেন্টেশন হলে সহকর্মীদের কয়েকজনকে মিটিং রুমে ডাকুন (অথবা একদম ভিন্ন ক্ষেত্রের বন্ধুর মতামত নিতে পারেন)। প্রথমে আপনার প্রেজেন্টেশনের বিষয় ও উদ্দেশ্য সংক্ষেপে তাঁদের বুঝিয়ে বলুন। এবার তাঁদের সামনে আপনার প্রেজেন্টেশন তুলে ধরুন। এরপর তাঁদের মতামত নিন। তাঁদের কাছে আইডিয়া-সাহায্যও নিতে পারেন। দেখবেন, তাঁদের কাছ থেকে যা আপনি কল্পনাও করেননি, এমন দারুণ কিছু আইডিয়া বা দিক পেয়ে গেছেন।
আট.
সহকর্মী বা বন্ধুদের যেকোনো মতামত সহজভাবে নিন। ভাবুন, কোনো কিছু নতুন পাচ্ছেন কি না, যা আপনার প্রেজেন্টেশনকে আরো শক্তিশালী করতে পারে। তাঁদের প্রশ্ন করুন এবং তাঁদের মতামত বিশ্লেষণ করে ভালোভাবে বুঝে নিন, কী করা দরকার।
নয়.
টানা কাজ না করে চূড়ান্ত পর্যায়ের আগে কয়েক দিন বিরতি নিন। তখন এই প্রেজেন্টেশন নিয়ে একদম ভাববেন না। দু-এক দিন পর আবার বসুন। দেখুন, নতুন করে আরো কিছু মাথায় আসছে কি না।
দশ.
সবচেয়ে দরকার আপনার আত্মবিশ্বাস, যা প্রেজেন্টেশনের সময় আপনার কণ্ঠে,
চোখেমুখে, সারা শরীরে ফুটে উঠবে। মনে রাখবেন, আপনার পোশাক-পরিচ্ছদ,
অঙ্গভঙ্গি, স্থান-কাল-পাত্র, যার উদ্দেশে প্রেজেন্টেশন করছেন তার মুড,
রুমের তাপমাত্রা, শব্দমাত্রা, নির্ঝঞ্ঝাট যান্ত্রিক ব্যবস্থা_এ সব কিছুই
প্রেজেন্টেশনের উপাদান। কোথাও এতটুকু হেরফের হলে তা আপনার প্রেজেন্টেশনের
লক্ষ্য অর্জনে প্রভাব ফেলবে। লিখেছেন- সৈয়দ আখতারুজ্জামান, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ব্রিজ ইনস্টিটিটউট অব ট্রেনিং অ্যান্ড কনসালট্যান্সি
ব্যথা কমানোর ব্যায়াম
ব্যথা কমানোর ব্যয়াম |
হাড়,
জয়েন্ট, লিগামেন্টের সমস্যা কিংবা একটানা অনেকক্ষণ বসে কাজ করার কারণে পিঠ
ও কোমরে ব্যথা হতে পারে। এই ব্যথার হাত থেকে রক্ষা পেতে কয়েকটি সহজ
ব্যায়াম করার পরামর্শ দিয়েছেন ডিউড্রপ জিমের প্রশিক্ষক শিশির বিন্দু, মডেল :
নিম্নি; ছবি : কাকলী প্রধান
ব্যথা কমানোর ব্যায়াম
ক্যাট স্ট্রেচ* চেয়ারে সহজভাবে বসুন। হাঁটু ও পায়ের পাতা দুটো জুড়বেন না। হাত দুটো সামনে হাঁটুর ওপর রেখে জোরে নিঃশ্বাস নিন। তারপর কোমরটা বেন্ড করে দুহাত দিয়ে পায়ের গোড়ালি দুটো ধরুন। নিঃশ্বাস ছেড়ে দিন। আস্তে আস্তে আগের অবস্থায় ফিরে আসুন।
বি. দ্র : মাথাটা নিচের দিকে রাখবেন।
ব্রিজ
* হাঁটু ভাঁজ করে শুয়ে পড়ুন। পায়ের পাতা দুটো জুড়বেন না। হাত দুটো দুই পাশে সোজাভাবে রেখে তার ওপর ভর দিয়ে হিপ লেয়ার ব্যাক, মিডল ব্যাক ও কাঁধ মাটি থেকে তুলে ধরুন। চার পর্যন্ত গুনুন। তারপর ধীরে ধীরে রিল্যাঙ্ড হয়ে আগের অবস্থায় ফিরে আসুন।
বি. দ্র : হিপের কাছে বডি বেন্ড করবেন না।
সার্কেল অব দ্য হিপ
কোমরের মেদ ঝরানোর সঙ্গে সঙ্গে হিপ ও লেয়ার ব্যাকের স্টিফনেসও কমায়।
* পা দুটো ফাঁক, হাঁটু দুটো অল্প বেন্ড করে দাঁড়ান। হাত দুটো হিপের ওপর রেখে প্রথমে ক্লকওয়াইজ, তারপর অ্যান্টি-ক্লকওয়াইজ কোমরটা ঘোরান কয়েকবার।
বি. দ্র : কোমর ঘোরানোর সময় খুব বড় সার্কেল করে ঘোরাবেন না। হিপ যেন সামনের দিকে বেশি এগিয়ে না যায়, বডি সোজা রাখবেন। শিথিল ভাব যেন না আসে।
লক্ষ রাখুন
* ক্রনিক ব্যাকপেইনের সমস্যায় ভুগলে বিশেষজ্ঞ ট্রেনারের তত্ত্বাবধানে ব্যায়াম করুন।
* ভারী জিনিস তোলার সময় হাঁটু ভাঁজ করে জিনিসটা শরীরের কাছে ধরবেন। তোলার সময় পা সোজা রাখবেন।
* পুরো শরীর ঘোরাবেন। শুধু কোমর নয়।
* দাঁড়ানোর সময় পেট ও হিপ সামনের দিকে বেশি ঝোঁকাবেন না। এতে পিঠের ওপর চাপ পড়ে।
* পিঠ ও কাঁধ সোজা রেখে চেয়ারে বসুন। একই অবস্থায় ৪০ মিনিটের বেশি বসবেন না। মাঝেমধ্যে হাঁটুন।
* চেয়ারে ভালো ব্যাক কুশন দিন। হিপ যেন কুশন পায়।
Helth Tips
মধু
মধুর ভেষজ গুণ অতুলনীয়। নানাভাবে মধু খাওয়া যায়।উপকারিতা
* মধুতে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ নামের দুই ধরনের শর্করা থাকে। ফলে মধু খেলে শক্তি বাড়ে।
* নিয়মিত মধু খেলে ক্ষুধামান্দ্য ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
* মধু সর্দি, কাশি, গলাব্যথা, হাঁপানি, হৃদরোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
* চর্মরোগ দূর করতে মধু কার্যকর।
* কোনো ক্ষতস্থান ফুটানো ঠাণ্ডা পানি অথবা নরমাল স্যালাইন দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। এরপর আলতো করে সেখানে দিনে দু-তিনবার পাস্তুরিত মধু লাগিয়ে ব্যান্ডেজ বেঁধে দিন। ক্ষত দ্রুত সেরে যাবে। মধু ক্ষতস্থানে জীবাণুর বৃদ্ধি প্রতিহত হয় এবং নতুন জীবাণুর সংক্রমণ প্রতিরোধ হয়।
* ত্বক পরিচর্যায় নানা রকম ফেসপ্যাক বানাতে মধু ব্যবহার করুন। ত্বকের সতেজতা বাড়বে।
* মধুতে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ নামের দুই ধরনের শর্করা থাকে। ফলে মধু খেলে শক্তি বাড়ে।
* নিয়মিত মধু খেলে ক্ষুধামান্দ্য ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
* মধু সর্দি, কাশি, গলাব্যথা, হাঁপানি, হৃদরোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
* চর্মরোগ দূর করতে মধু কার্যকর।
* কোনো ক্ষতস্থান ফুটানো ঠাণ্ডা পানি অথবা নরমাল স্যালাইন দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। এরপর আলতো করে সেখানে দিনে দু-তিনবার পাস্তুরিত মধু লাগিয়ে ব্যান্ডেজ বেঁধে দিন। ক্ষত দ্রুত সেরে যাবে। মধু ক্ষতস্থানে জীবাণুর বৃদ্ধি প্রতিহত হয় এবং নতুন জীবাণুর সংক্রমণ প্রতিরোধ হয়।
* ত্বক পরিচর্যায় নানা রকম ফেসপ্যাক বানাতে মধু ব্যবহার করুন। ত্বকের সতেজতা বাড়বে।
Alternate name of some city
Alternate name of some city
City of
Culture Paris
City of
Fountains Uzbekisthan
Father of
Apple tree Al-ma-ata(Capital of
Kazakisthan)
The tiger
of Bicycle Vietnam
Sunday, March 10, 2013
Some Idioms and Phrases
Some Idioms and Phrases
Yellow Dog (হীন ব্যক্তি) He is a yellow dog in his
family.
White lie (হীতকর মিথ্যা) Sometime white lie can solve big
problem.
Soft soap (তোষামোদ করা) Soft soap is necessary for promotion in
an office.
Curtain
lectures (বউয়ের পরামর্শ©) We can’t help listening curtain
lectures.
At one’s
wit’s end (হতবুদ্ধি) I
was at my wit’s end when I got the news.
Rat Race (অশুভ প্রতিযোগিতা) People don’t like rat race
in a business
Bad blood (শত্রুতা) There
ideas no bad blood between us
Milk and
Honey (প্রাচুর্য) I
was brought up with milk and honey.
Out of
sorts ( অসুস্থ) I am out of sorts today.
Salad days (অনভিজ্ঞ যৌবনকাল) Man can do
anything in their salad days.
Saturday, March 9, 2013
কম্পিউটার হেল্প লাইন
রাইট প্রোটেক্ট করুন ইউএসবি ডিভাইস
আপনার কম্পিউটারে যাতে অন্য কেউ ইউএসবি ডিভাইস ব্যবহার করতে না পারে সেজন্য ইউএসবি ডিভাইস রাইট প্রোটেক্ট করে রাখা যায়। নিরাপত্তার জন্য আপনি নিজের ইউএসবি ডিভাইস টি রাইট প্রটেক্ট করে রাখতে পারেন খুব সহজ একটি কৌশল অবলম্বন করতে হবে এই সামান্য কিন্তু খুব কাজের ট্রিকস টি করার জন্য। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।১। Device Manager বা Registry Editor থেকে ইউএসবি পোর্টকে ডিজেবল করা যায়। কিন্তু আপনি যদি শুধু রাইট প্রোটেক্ট করতে চান যাতে ইউএসবি ডিভাইস থেকে কম্পিউটারে তথ্য কপি করে রাখা যায় কিন্তু কম্পিউটারে থেকে কোন তথ্য যেন ইউএসবি ডিভাইসে কপি করে নিতে না পারে, তাহলে কি করবেন? সব ইউএসবি ডিভাইসেরতো আর রাইট প্রোটেক্ট করার অপশন নেই।
২। এই সমস্যার সমাধান দেবে ‘ইউএসবি রাইট প্রোটেক্টর’ সফটওয়্যার। মাত্র ১৯০ (৪৮০) কিলোবাইটের পোর্টেবল, ফ্রিওয়্যার একটি সফটওয়্যার দ্বারা এই কাজটি সহজেই এক ক্লিকেই করা যায়।
৩। সফটওয়্যারটি www.gaijin.at/dlusbwp.php থেকে ডাউনলোড করে আনজিপ করে চালু করুন। এবার USB write protection OFF এ ক্লিক করলে ইউএসবি ডিভাইস রাইট প্রোটেক্ট হয়ে যাবে। আর রাইট প্রোটেক্ট বন্ধ করতে চাইলে USB write protection ON নির্বাচন করলেই হবে।
-ধন্যবাদ
Tuesday, March 5, 2013
Sectors and Subsectors Commanders in liberation war 1971
List of Sectors and Subsectors
Sector
|
Area
|
Sector
Commander
|
Sub Sectors
(Commanders)
|
1
|
Chittagang
District, Chittagong
Hill Tracts,
and the entire eastern area of the Noakhali
District
on the banks of the river Muhuri. The headquarters of the sector was at
Harina.
|
• Major Ziaur Rahman (April 10, 1971 – June 25, 1971)
• Major Rafiqul Islam (June 28, 1971 – February 14, 1972) |
1.
Rishimukh
(Captain Shamsul Islam);
2.
Sreenagar
(Captain Matiur Rahman, Captain Mahfuzur Rahman);
3.
Manughat
(Captain Mahfuzur Rahman);
4.
Tabalchhari
(Sergeant Ali Hossain); and
5.
Dimagiri
(Army Sergeant, name unknown to date).
|
2
|
Districts of Dhaka, Comilla, and Faridpur, and part of Noakhali
District.
|
• Major Khaled Mosharraf (April 10, 1971 – September 22,
1971)
• Major ATM Haider (Sector Commander September 22, 1971 – December 18, 1972) |
1.
Gangasagar,
Akhaura and Kasba (Mahbub, Lieutenant Farooq, and Lieutenant Humayun Kabir);
2.
Mandabhav
(Captain Abdul Gaffar);
3.
Shalda-nadi
(Mahmud Hasan);
4.
Matinagar
(Lieutenant Didarul Alam);
5.
Nirbhoypur
(Captain Akbar, Lieutenant Mahbub); and
6.
Rajnagar
(Captain Jafar Imam, Captain Shahid, and Lieutenant Imamuzzaman)
|
3
|
Area between
Churaman Kathi (near Sreemangal) and Sylhet in the north and Singerbil of Brahmanbaria in the south.
|
• Major K. M.
Shafiullah (April 10, 1971 – July 21, 1971)
• Capt ANM Nuruzzaman (July 23, 1971 – February 14, 1972) |
1.
Asrambari
(Captain Aziz, Captain Ejaz);
2.
Baghaibari
(Captain Aziz, Captain Ejaz);
3.
Hatkata
(Captain Matiur Rahman);
4.
Simla
(Captain Matin);
5.
Panchabati
(Captain Nasim);
6.
Mantala
(Captain MSA Bhuyan);
7.
Vijoynagar
(Captain MSA Bhuyan);
8.
Kalachhora
(Lieutenant Majumdar);
9.
Kalkalia
(Lieutenant Golam Helal Morshed); and
10.
Bamutia
(Lieutenant Sayeed)
|
4
|
Area from Habiganj
District
on the north to Kanaighat Police Station on the south along the 100 mile long
border with India. The headquarters of the sector was
initially at Karimganj and later at Masimpur.
|
1.
Jalalpur
(Mahbubur Rob Sadi);
2.
Barapunji
(Captain A Rab & Lieutenant Amirul Haque Chowdhury);
3.
Amlasid
(Lieutenant Zahir);
4.
Kukital
(Flight Lieutenant Kader, Captain Shariful Haq);
5.
Kailas
Shahar (Lieutenant Wakiuzzaman); and Fazlul Haque Chowdhury EX EPR(from
April'71 - August '71)
6.
Kamalpur
(Captain Enam)
|
|
5
|
Area from
Durgapur to Dawki (Tamabil) of Sylhet District and the entire area up to the
eastern borders of the district. The headquarters of the sector was
at Banshtala.
|
1.
Muktapur
(Captain Qazi Faruq Ahmed, Subsector Commander, 16 June 1971 till 01 February
1972; Subedar Mujibur Rahman, Second in Command; Nayeb Subedar Nazir Hussain,
Admin in charge(non-combatant))
2.
Dawki
(Subedar Major BR Chowdhury, (non-combatant));
3.
Shela
(Captain Helal);
4.
Bholaganj
(Lieutenant Taheruddin Akhunji);
5.
Balat
(Sergeant Ghani, Captain Salahuddin and Enamul Haq Chowdhury); and
6.
Barachhara
(Captain Muslim Uddin).
7.
Captain
Abdul Mutalib was in charge of Sangram Punji (Jaflong) until 10th May 1971
|
|
6
|
Rangpur District and part of Dinajpur District. The headquarters of the sector was
at Burimari near Patgram.
|
1.
Bhajanpur
(Captain Nazrul, Flight Lieutenant Sadruddin and Captain Shahriyar);
2.
Patgram
(initially divided between junior commissioned officers of the EPR and later
taken hold by Captain Matiur Rahman);
3.
Sahebganj
(Captain Nawazesh Uddin);
4.
Phulbari,
Kurigram (Captain Abul Hossain)
5.
Mogalhat
(Captain Delwar); and
6.
Chilahati
(Flight Lieutenant Iqbal)
|
|
7'
|
• Major Nazmul Huq (April 10 – September 27, 1971)
• Major Quazi nooruzzaman (September 28 – February 14, 1972) • Subedar Major A Rab |
1.
Malan
(initially divided between junior commissioned officers and later taken hold
by Captain Mohiuddin Jahangir);
3.
Mehdipur
(Subedar Iliyas, Captain Mahiuddin Jahangir);
4.
Hamzapur
(Captain Idris);
5.
Anginabad
(unnamed freedom fighter);
6.
Sheikhpara
(Captain Rashid);
7.
Thokrabari
(Subedar Muazzam); and
8.
Lalgola
(Captain Gheyasuddin Chowdhury).
|
|
8
|
In April 1971,
the operational area of the sector comprised the districts of Kushtia, Jessore, Khulna, Barisal, Faridpur and Patuakhali. At the end of May the sector was
reconstituted and comprised the districts of Kuhstia, Jessore, Khulna, Satkhira and the northern part of Faridpur
district. The headquarters of the sector was at Benapole.
|
• Major Abu Osman
Chowdhury
(April 10 – July 17, 1971)
• Major Abul Manzoor (August 14, 1971 – February 14, 1972) |
1.
Boyra
(Captain Khondakar Nazmul Huda);
2.
Hakimpur
(Captain Shafiq Ullah);
3.
Bhomra
(Captain Salahuddin, Captain Shahabuddin);
4.
Lalbazar
(Captain AR Azam Chowdhury);
5.
Banpur
(Captain Mostafizur Rahman);
6.
Benapole
(Captain Abdul Halim, Captain Tawfiq-e-Elahi Chowdhury); and
7.
Shikarpur
(Captain Tawfiq-e-Elahi Chowdhury, Lieutenant Jahangir).
|
9
|
Barisal, Patuakhali, and parts of the district of Khulna and Faridpur.
|
• Major Ashiq
Adnan
• Major M A Jalil (July 17 – December 24, 1971) • Major MA Manzur • Major Joynal Abedin |
1.
Taki;
2.
Hingalganj;
and
3.
Shamshernagar.
|
10
|
This sector was
constituted with the naval commandos.
|
None.
|
|
11
|
Mymensingh and Tangail along with parts of Rangpur - Gaibandha, Ulipur, Kamalpur and Chilmari. The headquarters of the sector was
at Teldhala until October 10, then transferred to Mahendraganj.
|
• Major Abu Taher (June 27, 1971 – October 10, 1971;
• Squadron Leader M. Hamidullah Khan) (November 2, 1971 – February 14, 1972)
From
October 10 until November 2, 1971, Major Abu Taher was temporarily appointed
to this Sector as Major Zia was abruptly ordered to move with his Brigade to
Sylhet Region. Due to accidental injury he suffered in his leg, he was
transferred to Pune, India for treatment)
|
3.
Purakhasia
(Lieutenant Hashem);
4.
Dhalu
(Lieutenant Taher; Lieutenant Kamal);
5.
Rangra
(Matiur Rahman)
6.
Shivabari
(divided between junior commissioned officers of the EPR);
7.
Bagmara
(divided between junior commissioned officers of the EPR); and
8.
Maheshkhola
(a member of the EPR).
|
List of guerilla organizations
- Z Force, under Major Ziaur Rahman, consisted of 1, 3 and 8 East Bengal Regiment.
- 1st East Bengal Regiment - Commanding Officer - Major Ziauddin
- 3rd East Bengal Regiment - Commanding Officer - Major Shafaat Jamil
- 8th East Bengal Regiment - Commanding Officer - Major Aminul Haque
- K Force, commanded by Major Khaled Mosharraf, was created with 4, 9 and 10 East Bengal Regiment.
- 4th East Bengal Regiment - Commanding Officer -
- 9th East Bengal Regiment - Commanding Officer -
- 10th East Bengal Regiment - Commanding Officer -
- S Force, under Major K.M. Safiullah, was created in October 1971 and consisted of 2 and 11 East Bengal Regiment.
- 2nd East Bengal Regiment - Commanding Officer -
- 11th East Bengal Regiment - Commanding Officer -
Labels:
gerila,
leberation war,
sector,
sector commander,
subsector,
z force
Subscribe to:
Posts (Atom)